সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫


সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় এবং কি কি নিয়ম আছে তা জানতে চাইলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আপনি কি মনে করছেন আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন। তাহলে আপনি ঠিক ভাবছেন। আমরা এখন আর্টিকেলের মধ্যে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য অনেক নিয়ম রয়েছে।

সরকারিভাবে- দক্ষিণ-কোরিয়া- যাওয়ার-উপায়

দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করব। এছাড়াও আরো জানতে পারবেন লটারি ছাড়া কোরিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়া উপায় এবং ভিসা প্রসেসিং এর জন্য কি কি লাগবে নিচে এখন বিস্তারিত আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্রঃ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায়

বর্তমানে যারা সরকারি ভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাচ্ছেন তারা অনেকেই জানেনা কিভাবে সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়া যায় বা তার উপায় গুলো সম্পর্কে। প্রত্যেক বছর দক্ষিণ কোরিয়া থেকে বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন শ্রমিক নিয়ে থাকে। আপনি সার্কুলার দেখে অনলাইনে দক্ষিণ কোরিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

বর্তমানে সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইলে আপনাকে বুয়েসেলার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে হবে। বুয়েসেলার হচ্ছে একটা এজেন্সি মত যা বাংলাদেশের প্রবাসী শ্রমিকদের বিভিন্ন দেশে সরকারিভাবে নিয়ে যায়। এছাড়াও https://probashi.portal.gov.bd/এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন দক্ষিণ কোরিয়া সহ বিভিন্ন দেশে সরকারি ভিসার নিয়োগ এবং নোটিশ পাবলিস্ট করে থাকে।

দক্ষিণ কোরিয়া সরকারি বিভিন্ন দেশের থেকে শ্রমিক নিয়োগ দেয়া থাকে। দক্ষিণ কোরিয়াতে বিশাল শ্রমবাজার রয়েছে। বিভিন্ন সেক্টরে কর্মীদের বেশি বেতনের কাজের সুযোগ দেয়। বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান বুয়েসেল, বিএমইটি ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় মাধ্যমে সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে যাওয়া যায়। দক্ষিণ কোরিয়া জন্য সরকারিভাবে বুয়েসেলের মাধ্যমে আপনিও দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারেন।

আপনি যদি দক্ষিণ করে যেতে চান তাহলে বুয়েসেল ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পাবেন ।দক্ষিণ কোরিয়া জব সার্কুলার প্রকাশ করলে আপনি সেখানে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবার অনেক সময় দক্ষিণ কোরিয়া শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের এজেন্সিরা লটারির মাধ্যমে বের করেন। আপনি চাইলে ওই লটারির মাধ্যমেও ব্যবস্থা নিতে পারেন। লটারি সাথে যদি আপনার মিলে যায় তাহলে আপনি বিনা খরচে দক্ষিন কোরিয়া প্রবাস ভিসায় যেতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ আমেরিকা যাওয়ার নিয়ম ও ভিসা প্রসেসিংয়ের খরচ কত

আপনি যদি লটারিতে নির্বাচিত হন তাহলে আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। এজন্য আপনাকে কোরিয়ান ভাষা শিখতে হবে। আপনি যদি পরীক্ষায় পাস করতে পারেন।তাহলে আপনাকে পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হবে। এবং যাবতীয় কাগজপত্র প্রমাণ করে কোরিয়ান ভিসার জন্য অ্যাপ্লাই করতে হবে। তারপরে আপনার ভিসার প্রক্রিয়া শুরু হবে। আপনার সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনি খুব সহজে কোরিয়া যেতে পারবেন।

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কি কি লাগে

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র লাগবে। কারণ এসব কাগজপত্র ছাড়া ভিসা আবেদন করা যাবে না। যেমন

  • বৈধ পাসপোর্ট।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • সাউথ কোরিয়ান ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট।
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ।
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
  • কাজের দক্ষতা সার্টিফিকেট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • বয়স সীমা ১৮ বছর থেকে ৩৫ বছর হতে হবে।
  • কালার টেস্ট পরীক্ষার পাস করতে হবে।

লটারি ছাড়া কোরিয়া যাওয়ার উপায়

বর্তমানে অনেক তরুণ-তরুণীর স্বপ্নের দেশ হলো দক্ষিণ কোরিয়া। আপনি চাইলে কিন্তু সহজে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন না। অন্যান্য দেশে আপনি যত সহজে এজেন্সি বা দালালের মাধ্যমে যেতে পারবেন কিন্তু দক্ষিণ করে আপনি সেভাবে যেতে পারবেন না। আপনাকে যেতে হলে সরকারি সার্কুলার মাধ্যমে যেতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনার যদি পরিবারের কোনো লোকজন বা আত্মীয় স্বজন থাকে তাহলে উনাদের রেফারেন্সে আপনি যেতে পারবেন। আর আপনার যদি কেউ না থাকে তাহলে আপনি যেতে পারবেন না সরাসরি দক্ষিণ কোরিয়া। তাই আপনাকে সরকারি সার্কুলার ছাড়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ বিভিন্ন দেশের টাকার রেট

আপনার আত্মীয়-স্বজন নাই বলে আপনি ভয় পেয়েন না। এটা মনে করেন না যে আপনি যেতে পারবেন না। অবশ্যই যেতে পারবেন শুধু আপনাকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে। প্রতিবছর বাংলাদেশ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য সার্কুলার দিয়ে থাকে। আপনি সেই সার্কুলার অনুযায়ী আবেদন করবেন।

যদি আপনার লটারি সাকসেস হয়ে যায় তাহলে আপনি প্রায় বিনয় মূল্যে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ পাবেন। বিনামূল্যে এ কারণে বলছি নরমাল আপনার যা টাকা লাগে তার থেকে অনেক কম খরচে আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন।

 দক্ষিণ কোরিয়ায় কোন কোন ভিসা পাওয়া যায়

 দক্ষিণ কোরিয়া কোন কোন ভিসা পাওয়া যায় আপনি এই ওয়েবসাইটে গিয়ে সকল তথ্য পেতে পারেন। আপনি সরকারীভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য বা কোন কোন ভিসা পাবেন বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজের উদ্দেশ্যে কি বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে আপনার ভিসার প্রয়োজন। তবে বিশ্বের ভিতরে ৬০ টি রেস্ট রয়েছে যেখানে আপনি দক্ষিণ কোরিয়াতে যদি ভ্রমণ করতে চান ভিসার প্রয়োজন পড়ে না। আপনি ভিসা ছাড়া ৯০ দিন দক্ষিণ কোরিয়া থাকতে পারবেন।

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভিসা লাগবে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কর যাওয়ার জন্য কয়েক ধরনের ভিসা আছে  চলুন তাহলে নিচে সে ভিসাগুলো নাম জেনে নি।

  • দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • বিজনেস ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা
  • স্টুডেন্ট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়

আমরা উপরে জেনেছি সরকারি ভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় গুলোর সম্পর্কে।এখন আমরা জানবো দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজের কোন কোন কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়। দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের জন্য প্রধান উপায় হচ্ছে ইউপিএস এর মাধ্যমে আবেদন করা। এটা একটি সরকারি পরিচালিত প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রমিক তাদের দক্ষতা সাথে পরীক্ষা দিতে পারে।

কোরিয়ান ভাষার পরীক্ষা (TOPIK) পাস করতে হবে। পরীক্ষায় পাশ হওয়ার পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সবকিছু ঠিকভাবে হলে তখন আপনি ভিসার জন্য যোগ্যতা অর্জন করলেন। আবার দক্ষ পেশাদারের জন্য E-7 বা E-9 কাজের ভিসা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। যাদের কাজের দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা আছে তারা বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের সুযোগ পাবে।

দক্ষিণ কোরিয়া কাজের বেতন কত

আমরা উপরে জানলাম দক্ষিণ কোরিয়ায় ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো দক্ষিণ কোরিয়া কাজের বেতন কত। দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বনিম্ন বেতন ২০২৪ সালে প্রায় ৯৬৩০ করিয়ান অন প্রতি ঘন্টায় পাই। যা বাংলাদেশে টাকা প্রায় ৭৫৫ টাকা। এটি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত একটি পরিমাণ যা শ্রমিকদের জীবন যাপনে খরচ করতে পারে।দক্ষিণ কোরিয়া সরকার প্রতিবছর শ্রমিকদের জীবনযাত্রা মান উন্নত করার জন্য বেতন বৃদ্ধি করে থাকে।

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ কত

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া কাজের বেতন কত সে সম্পর্কে আমরা জানলাম। এখন আমরা জানবো সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় বা খরচ কত। সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ নির্ভর করছে আপনার ভিসার ওপর। আপনি কোন ধরনের ভিসার উপর আবেদন করেছেন। তবে ইউপিএস মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য কতটা খরচ হতে পারে তা নিচে দেওয়া হল।

আরো পড়ুনঃ ইতালির যাওয়ার নিয়ম ও ভিসা প্রসেসিংয়ের খরচ

ইপিএস এর খরচঃ ইপিএস এর আওতায় মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া কর্মসংস্থান যাবার প্রত্যেকটা  নিয়ম বাংলাদেশের আওতায় দিন এবং খুব ভালো। নিচে কিছু সাধারন খরচে বর্ণনা দেওয়া হলো।

  • ইপিএস টপিক পরীক্ষার ফ্রী প্রায় ৩৫০০ -৪০০০ টাকা। 
  • প্রায়১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রশিক্ষণ এবং সার্টিফিকেট এর জন্য।
  •  প্রায় ৫০০০- ৮০০০ টাকা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য দিতে হবে।
  • ভিসা ফ্রি প্রায়৪,০০০-৫,০০০ টাকা লাগতে পারে।
  • দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য প্লেনের টিকিট প্রায়৫০,০০০-৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাগে ।কমও হতে পারে আবার বেশিও হতে পারে।
  • কিছু অতিরিক্ত খরচও থাকতে পারে যেমন পাসপোর্ট ফি কাগজপত্র সত্যায়ন ইত্যাদি খরচ করতে প্রায় ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা হতে পারে।

মোট খরচঃ সাধারণভাবে ইপিএস প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরোয়ার জন্য মোট খরচ প্রায় ৯০,০০০-১,২০,০০০ টাকা লাগতে পারে।

 অন্যান্য বিষয়ে খরচ খরচঃ আপনি যদি বৃত্তি বা স্কলারশিপ পেয়ে বা উচ্চ শিক্ষার জন্য যান তাহলে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার বেশিরভাগ খরচ বহন করে। আপনার লাগতে পারে ভিসা প্রসেসিং প্লেনের টিকিট খরচ যা তুলনামূলকভাবে কম হবে।

প্রাইভেট এজেন্সি খরচঃ আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া প্রাইভেট এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে অনেক টাকা লাগতে পারে। আর আপনি যদি ইপিএস এর মাধ্যমে যেতে চান তাহলে ২-৩ লাখ টাকা হতে পারে। সুতরাং আপনি যদি সরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে আপনার খরচটা কম হবে। একদম ভালো যেখানে নির্ধারিত কিছু নিয়ম রয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি

দক্ষিণ করে বর্তমানে প্রযুক্তি উৎপাদন এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে বিভিন্ন কাজের চাহিদা রয়েছে। আমরা এখন নিচে দক্ষিণ কোরিয়া কাজের চাহিদা গুলো বিষয়ে জানব।

প্রযুক্তির খাতঃ আইটি পেশাদার, এআই, মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার, সাইবারসিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ এবং ডিজিটাল মার্কেটি এর চাহিদা বেশি।

উৎপাদন খাতঃ ইলেকট্রনিক খাতে দক্ষিণ কোরিয়া উৎপাদন শিল্পে বিভিন্ন ধরনের শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। আরে উৎপাদন খাতে ইলেকট্রনিক্স শ্রমিকের চাহিদা অনেক বেশি।

স্বাস্থ্য সেবা খাতঃ ডাক্তার নার্স এবং অন্যান্য বিষয়ে স্বাস্থ্য সেবা পেশাদারের দক্ষিণ কোরিয়ায় চাহিদা সবসময় বেশি থাকে।

ভাষা শিক্ষকঃ দক্ষিণ কোরিয়ায় ইংরেজি ভাষা শিক্ষার জন্য দক্ষ শিক্ষকের চাহিদা অনেক বেশি।

কৃষি খাতঃ দক্ষিণ কোরিয়া কিছু ক্ষেত্রে কৃষিকাজের ও কর্মীদের চাহিদা থাকে। মাঝে মাঝে কৃষি খাতের জন্য শ্রমিক নিয়োগ এর সার্কুলার দিয়ে থাকে।

অর্থ এবং ব্যাংকিং ক্ষেত্রেঃ চাকরি বাজারে অর্থ ও ব্যাংকিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে। দক্ষিণ কোরিয়ায় অনেক ব্যাংক সস্তা ও বীমা কোম্পানিগুলোর সাথে একটি শক্তিশালী আর্থিক খাত রয়েছে। অর্থ এবং ব্যাংকিং ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া অনেক কাজের চাহিদা আছে।

দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত বছর সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য সরকার একটি নির্দিষ্ট বয়স সীমা দিয়ে দেয় আবেদন ফরমে। যদি কাজের জন্য যেতে চাই তাহলে তার বয়স হতে হবে ১৮ -৩৯ বছর এর মধ্যে। এবং শিক্ষাগত যোগ্যতাদের সর্বনিম্ন এসএসসি পাস হতে হবে। ইপিএস আওতায় পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হবে। বয়স কাজের দক্ষতা শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং শারীরিকভাবে উপযুক্ত থাকলে আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন।

শেষ কথা সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছে। আশা করছি আপনি আর্টিকেলটি পড়ে সরকারিভাবে দক্ষিণ করে যাওয়ার জন্য উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবং আপনি কি কি প্রসেসিং করলে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন সেগুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

আপনি যদি দক্ষিণ করে যেতে চান তাহলে বুঝতে তো পেরেছেন কি করতে হবে আপনাকে। এ আর্টিকেল পড়ে আপনার যদি উপকারে আসে তাহলে আপনার মতামতটি কমেন্ট বক্সে এসে জানান। এ সকল বিষয়ে আরো তথ্য পেতে ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url