কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব তার উপায়

কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব তার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। বর্তমানে মানুষ ব্যবসার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে মানুষের চাহিদা। কিন্তু বরাবরের মতো কাপড়ের ব্যবসা আমরা সেই ছোটকাল থেকে দেখা আসছি। আগের মানুষ যখন ব্যবসা করত।

কাপড়ের-ব্যবসা-কিভাবে-শুরু-করব

তখন আমরা দেখেছি মাথায় করে গ্রামগঞ্জে ঘুরে ঘুরে পণ্য বিক্রি করেছে। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির সাথে সাথে ব্যবসার পথ  অনেক উন্নতি হয়েছে। এখন মানুষ ঘরে বসে অনলাইনে ব্যবসা করছে। প্রযুক্তি আমাদের কতটা সহজ করে দিয়েছে সবকিছু। এখন আমরা এই আর্টিকেলে জানব কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব তার উপায় গুলো সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব তার উপায়

কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব

বর্তমানে কাপড়ের ব্যবসা চাহিদা অনেক। কারণ পোশাক যেটা মানুষের শরীরকে ঢেকে রাখে। আর এ পোশাক আমাদের জীবনের একটা অংশ। বাজারে যার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে কমছে না। বড় থেকে ছোটদের সব ধরনের পোশাক নিয়ে ব্যবসা করা যায়। তবে ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই তার নিয়ম জানা জরুরি। কারণ ব্যবসার প্রতি জ্ঞান না থাকলে সেটা কখনো লাভবান ব্যবসা হতে পারে না।

বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজ এবং লাভজনক ব্যবসার একটি হলো কাপড়ের ব্যবসা। যেহেতু মানুষের  নৃত্যপ্রয়োজনের চাহিদার মধ্যে পোশাক অন্যতম। তাই এই ব্যবসা কখনো থেমে থাকে না। আপনি চাইলে অল্প মূলধনে নিজের এলাকায় বা অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে পারেন।

আপনি যদি নিজেকে একজন সাবলম্বী হিসেবে তৈরি করতে চান তার জন্য কাপড়ের ব্যবসা শুরু করবেন এটা ভাবছেন তাহলেই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর্টিকেলে জানানো হবে কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন তার উপায় সম্পর্কে নিচের তার প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো।

ব্যবসা শুরু করার পরিকল্পনা

ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে একটা সঠিক পরিকল্পনা করা। কারণ কোন কাজ পরিকল্পনা  ছাড়া সহজে করা যায় না। তাই আপনাকে ব্যবসা শুরু করার আগে সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে। তাই কাপড়ের ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কোন ধরনের পোশাক নিয়ে ব্যবসা করতে চান। যেমন মহিলাদের, পুরুষদের, বাচ্চাদের না সকল মানুষের পোশাক নিয়ে।

আরো পড়ুনঃ গৃহিনীদের ঘরে বসে আয়ের জন্য কি কি প্রয়োজন

এরপর আপনাকে ভাবতে হবে আপনি কিভাবে ব্যবসা করবেন অনলাইন না অফলাইন। আবার আপনি কিভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবেন যেমন হোলসেল, খুচরা, অনলাইন ভিত্তিক নাকি শোরুম খুলে অফলাইনে। আপনাকে একটা লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে গ্রাহক কারা, তাদের ক্রয় ক্ষমতা কেমন, বাজার চাহিদা, তারা কি ধরনের কাপড় পছন্দ করে ইত্যাদি বিষয়ে ধারণা নিয়ে ব্যবসার পরিকল্পনা করতে হবে।

মূলধন বা বাজেট নির্ধারণ

ব্যবসার পরিকল্পনা পাশাপাশি আপনাকে মূলধন বা বাজেট নির্ধারণ করতে হবে ব্যবসার জন্য। আপনার কাছে টাকা না থাকলে তো আপনি ব্যবসা করতে পারবেন না। তবে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করার জন্য খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না। তবে আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী বাজার ঠিক করতে হবে।

যেমন একটা ছোট দোকানের জন্য ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা শুরু করা সম্ভব। যেখানে আপনার প্রোডাক্ট থাকবে থ্রি পিছ, কামিজ, শাড়ি, লুঙ্গি, গেঞ্জি বা টি শার্ট রাখতে পারেন।আপনি যদি মনে করেন আমি বড় প্রজেক্ট এর ব্যবস্থা করব তাহলে আপনার দুই লক্ষ টাকার বেশি প্রয়োজন হবে।

বাজেট নির্ধারণ করার সময় দোকান ভাড়া, প্রোডাক্ট কিনা, কর্মচারীর বেতন, ডেকোরেশন, মার্কেটিং এবং অনলাইন খরচ হিসাব করে নিতে হবে। ব্যবসা শুরু করার জন্য মূলধন বা  বাজেট নির্ধারণ করা এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সঠিকভাবে হিসাব না করলে কোন কিছু সহজভাবে হবে না।

সঠিক স্থান নির্বাচন করুন

ব্যবসা করার আগে আপনাকে একটি সঠিক স্থান নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি অফলাইনে ব্যবসা করতে চান তার জন্য আপনার একটা দোকানের প্রয়োজন। আপনাকে এমন জায়গায় একটা দোকান দিতে হবে যেখানে মানুষের আসা-যাওয়া থাকে। যেমন বাজার, স্কুল বা কলেজ পাশে, এলাকায়, বাস স্ট্যান্ড বা হার্টের পাশে।

আপনি মাথায় রাখবেন দোকানটা যেন আপনার রোড সাইডে হয় এবং সহজে মানুষের চোখে পড়ে এটা আপনার মাথায় রাখা উচিত। যেখানেই দোকান দেন দোকানের ডেকোরেশন টা সুন্দর রাখবেন তাহলে কাস্টমারের আকর্ষণ বাড়বে। ব্যবসার শুরুতে বড়দের কোন দেওয়া উচিত নয় ছোট থেকেই শুরু করবেন।

পন্য সংগ্রহ করার কৌশল

ব্যবসা করা সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে পণ্যের কোয়ালিটি। আপনার পণ্যের কোয়ালিটি যদি ভালো হয় তাহলে আপনার ব্যবসায় সফলতা আসবে।আবার আপনার ব্যবসার সফলতা নির্ভর করবে আপনি কোথা থেকে এবং কি ধরনের পণ্য সংগ্রহ করছেন তার উপরে। পাইকারি পণ্য সংগ্রহের জন্য ঢাকার ইসলামপুর, গুলিস্তান, নিউমার্কেট, পুরাতন বাজার বা চট্টগ্রাম কদমতলী বিখ্যাত।

আবার আপনি পাইকারি মার্কেট, কারখানা বা ড্রপশিপিং সরবরাহকারীদের মাধ্যমে ভালো মনে পোশাক নির্বাচন করতে পারবেন। আপনার যখন পণ্য সংগ্রহ করা হয়ে যাবে তারপর আপনি সোশ্যাল মিডিয়া বা নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে বিক্রয় শুরু করতে পারবেন।

ব্যবসার নাম এবং লাইসেন্স

ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে ব্যবসার একটা নাম নির্বাচন করতে হবে। সে নাম অনুযায়ী আপনার একটা কোম্পানির ব্র্যান্ড তৈরি হবে। নামটা হতে হবে সহজ যা মানুষ সহজে মনে রাখতে পারে যেমন ফ্যাশন হাউস, রাজকন্যা বুটিক, ড্রেস কোড ইত্যাদি নাম হতে পারে। ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য সিটি কর্পোরেশন বা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে।

ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা করা সম্ভব না। ট্রেড লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক। এটা থাকলে আপনি সরকারীভাবে ব্যবসা করার সুবিধা হবে। ট্রেড লাইসেন্স করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফি জমা দিতে হবে। ট্রেড লাইসেন্স ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি অনুমতি পত্র। তবে আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ব্যবস্থা নামে খোলা উচিত যাদের লেনদেন সুবিধা হয় এবং ভবিষ্যতে লোন নেওয়ার সময় সমস্যা হয় না।

পণ্যের দাম নির্ধারণ

ব্যবসা করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে পণ্যের দাম নির্ধারণ। তার জন্য আপনাকে বাজার ঘুরে ঘুরে দেখতে হবে কে কোন দামে তার পণ্যটা বিক্রি করছে। তারপরে আপনি পণ্যের দাম নির্ধারণ করবেন। যেখানে থাকবে যাতায়াত খরচ, দোকান ভাড়া, কর্মচারীর বেতন, বিজ্ঞাপন এবং মার্কেটিং  ইত্যাদি বিষয় খরচের পরিমাণ এর সাথে লাভের পরিমাণটা যোগ করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে হবে।

মার্কেটিং ছাড়া বর্তমানে কোন ব্যবসার টিকে থাকা সম্ভব না বিশেষ করে ফ্যাশন বা কাপড়ের ব্যবসা। প্রচারণার জন্য অফলাইন লিফলেট, ব্যানার, দোকানের সামনে অফার বোর্ড ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে ব্যবসা করতে চাইলে ফেসবুক পেজ খুলে নিয়মিত নতুন কালেকশনের ছবি পোস্ট করা, লাইভে পণ্য দেখানো, ডিসকাউন্ট দেয়া খুব কার্যকর পদ্ধতি।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা

চাইলে facebook এ বুষ্ট বাপের বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার এলাকার টার্গেট গ্রাহকের কাছে  সহজে পৌঁছাতে পারবেন। এসব কাজেরও তো একটি খরচ আছে।সব দিক খরচ বিবেচনা করে আপনি পণ্যের দাম নির্ধারণ করবেন যাতে আপনার কম হলেও যেন লাভ থাকে।তবে ব্যবসার প্রথমদিকে কম লাভে পণ্যটি বিক্রয় করা ভালো।

যখন ধীরে ধীরে আপনার ব্যবসার বয়স বেশি হবে এবং কাস্টমার স্থায়ী হয়ে যাবে তখন আপনি আস্তে আস্তে পণ্যের দাম বেশি করতে পারবেন। তবে মাথা রাখবেন সফলতা একদিনে আসে না ধৈর্য সহকারে কাজ করলে অবশ্যই সফলতা পাবেন।

অনলাইন বিক্রয় সুবিধা

বর্তমানে অনলাইন ব্যবসা হচ্ছে একটি নতুন আয়ের সুযোগ। আপনি যদি দোকান ছাড়া ব্যবসা করতে চান তাহলে অনলাইন  সেরাপথ। আপনি চাইলে ব্যবসা সুবিধার্থে ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রাম শপ এবং দারাজ এর মতই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করতে পারেন আপনার প্রোডাক্ট। আপনি যখন অর্ডার গ্রহণ, বিকাশ বা নগদে পেমেন্ট নেওয়া এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো খুবই সহজ। আপনি চাইলে হোম ডেলিভারি এবং ক্যাশ ওয়ান ডেলিভারি অপশন রাখতে পারেন।

কাস্টমার সার্ভিস ও রিলেশন

ব্যবসাকে লাভজনক করার জন্য আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে কাস্টমার সার্ভিস ও রিলেশন। কাপড়ের ব্যবসা শুধু পণ্য বিক্রি করলে হবে না ক্রেতাদের সন্তুষ্ট রাখা সবচেয়ে জরুরী। আপনাকে কাস্টমারের সাথে ভদ্রভাবে কথা বলতে হবে, অর্ডার সময় মত ডেলিভারি দেওয়া, ভুল হলে ক্ষমা চেয়ে সমাধান দেওয়া এসব বিষয়গুলোকে তার মনে আপনার ব্যবসার প্রতি বিশ্বাস তৈরি করবে।

  • বিশেষ করে অনলাইন ক্রেতাদের জন্য রিটার্ন পলিসি রাখা ভালো। বারবার যারা অর্ডার করেছে তাদের জন্য ডিসকাউন্ট বা উপহার দিলে তারা আপনার ব্যান্ডের প্রতি আনুগত তৈরি করবে বা বিশ্বাস অর্জন হবে এবং আপনার সাথে কাস্টোমারের সম্পর্ক ভালো থাকবে।
  • ব্যবসা করার ক্ষেত্রে কাস্টমারের সার্ভিস ও রিলেশন এর পাশাপাশি আপনাকে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে আপনার ব্যবসার লাভ বা ক্ষতির হিসাব। প্রতি মাসে কত টাকা বিক্রি হলো কত টাকা খরচ হলো এবং লাভ কত হলো এর হিসাব রাখাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
  • একটা রেজিস্টার বা এক্সেল সিটে প্রতিদিনের লেনদেন লিখে রাখুন। যদি দেখেন ক্রেতার চাহিদা বাড়ছে তাহলে নতুন কালেকশন যুক্ত করুন অথবা নতুন দোকান খুলতে পারেন। ভবিষ্যতে আপনি চাইলে হোলসেল সাপ্লায়ার বা নিজস্ব ব্যান্ড তৈরি করতে পারেন। আপনি আর একটা কাজ করতে পারেন আপনার ব্যবসাকে লাভজনক করার জন্য আপনি দেশের বাহির থেকেও প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন।

FAQ: প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ কাপড়ের ব্যবসায় লাভ কেমন?

উত্তরঃ কাপড়ের ব্যবসায় লাভ নির্ভর করছে আপনার পণ্যের কোয়ালিটির ওপর। আপনার প্রোডাক্ট যদি ভালো মানের হয় তাহলে আপনার লাভের পরিমাণটাও ভালো হবে।

প্রশ্নঃ১০ হাজার টাকায় কি ব্যবসা করা যায়?

উত্তরঃ ১০ হাজার টাকা অনলাইন কাপড় বিক্রি, হ্যান্ডমেড পণ্য, ঘরোয়া খাবার বিক্রি, অথবা মোবাইল রিচার্জ ও পেমেন্ট সার্ভিস এর মতো ছোট ব্যবসা শুরু করা যায়। সঠিক পরিকল্পনায় এ অল্প পুঁজি দিয়ে লাভজনক ব্যবসা গড়ে তোলা সম্ভব।

প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার কোথায়?

উত্তরঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার হলো ইসলামপুর কাপড় মার্কেট যা ঢাকা পুরান ঢাকায় অবস্থিত। এখানে দেশি ও বিদেশী সব ধরনের কাপড় পাইকারি দামে পাওয়া যায়।

প্রশ্নঃ ঘরে বসে কোন ধরনের ব্যবসা করা যায়?

উত্তরঃ ঘরে বসে করা যায় এমন কিছু জনপ্রিয় লাভজনক ব্যবসা হল অনলাইন পোশাক বিক্রি, ফুড বিজনেস, ফ্রিল্যান্সিং ও ডিজিটাল সার্ভিস, অনলাইন টিউশানি বা কোর্স, ড্রপশিপিং ব্যবসা, প্রিন্ট অন ডিমান্ড, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইউটিউব বা কনটেন্ট ক্রিয়েশনে এবং রিসেলিং ব্যবসা।

প্রশ্নঃ বর্তমানে কোন ব্যবসায়ী লাভ বেশি?

উত্তরঃ বর্তমানে অনলাইন পোশাক বিক্রি, ফুড ডেলিভারি ও ডিজিটাল সার্ভিসিং ব্যবসায়িক সবচেয়ে বেশি লাভ হচ্ছে। কম পুজে ও প্রযুক্তি ব্যবহার সহজে আয় বৃদ্ধি সম্ভব।

শেষ কথা কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে শুরু করব তার উপায়

আপনি যদি কাপড় ব্যবসা করে লাভজনক হতে চান তাহলে আপনাকে সিজন অনুযায়ী কাপড় বিক্রি করা জরুরী। যেমন ঈদ বা পূজার আগে নতুন কালেকশন আনুন, শীতকালে সোয়েটার ও জ্যাকেট এবং গরমকালে কটন বা লিলেন। কাপড় ব্যবসায় এমন একটা পেশা যেখানে আপনি অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে বড় হতে পারেন। কাপড়ের ব্যবসা  কিভাবে শুরু করবেন তার উপায় গুলো উপরে সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছি।

আপনি যদি ব্যবসা শুরু করার আগে সঠিক পরিকল্পনা মানসম্পন্ন পণ্য, ভালো ব্যবহার এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এই ব্যবসায় দীর্ঘমেয়াদি টিকে থাকতে পারবেন এবং লাভবান হতে পারবেন। এখন ব্যবসার শুরু করাটাই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে আজই পরিকল্পনা শুরু করুন কাপড়ের ব্যবসা আপনার জীবনে পরিবর্তন এনে দিতে পারে। আপনার যদি উপকার হয় তাহলে মতামতটি কমেন্ট বক্সে জানান ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url