শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব। গরমকাল চলে যাচ্ছে। সামনে শীতকাল আসছে। ছেলে ও মেয়ের উভয়ের সমস্যা হচ্ছে চুলের খুশকি। শীতকালে চুল বেশী খুশির সমস্যা দেখা দেয়।
তবে শীতকাল আসলে চুলের খুশকি দূর করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। যার কারণে চুল বেশি পড়ে। এখনআমরা নিচে জানব কিভাবে শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করা যায় এবং তার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
- শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে
- নারকেল তেল ও লেবুর মিশ্রণ
- মেথি দানা পেস্ট
- অ্যালোভেরা জেল
- আপেল সিডার ভিনেগার
- দই ও কালোজিরার তেল
- বেকিং সোডা স্ক্রাব
- টি ট্রি অয়েল
- পেয়াজের রস
- আমলকি রস বা পাউডার
- নিমপাতা সেদ্ধ পানি
- খুশকি কি এমন কেন হয়?
- খুশকি দূর রাখতে যা মেনে চলবেন
- FAQ: প্রায় জিজ্ঞাসাত প্রশ্ন ও উত্তর
- লেখকের মন্তব্য শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
শীতকাল এলে যেমন প্রকৃতিতে ঠান্ডা হাওয়া বইতে থাকে। তেমনি আমাদের ত্বক ও মাথার ত্বকও হয়ে যায় শুষ্ক। এই শুষ্কতার ফলেই অনেকের চুলে খুশকি দেখা দেয়। খুশকি শুধু অস্বস্তি করই নয়। এটি চুল পড়া, চুলকানি ও মাথার ত্বকের প্রদাহর কারণও হতে পারে। শীতকালের মাথায় বেশি খুশকি হয় যার কারণে চুল বেশি ঝরে পড়ে।
বাজারে অনেক দামি অ্যান্টি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলোর
কেমিকালের অনেক সময় চুলকে আরো ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে। তাই ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক
উপায়ে খুব কি দূর করা সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর পদ্ধতি। চলুন জেনে নিন শীতকালে
খুশকি কে চিরতরে দূর করার ১০ টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
নারকেল তেল ও লেবুর মিশ্রণ
নারিকেল তেলে রয়েছে ভিটামিন ই ও ফ্যাট অ্যাসিড যা মাথার ত্বকের আর্দ্র
রাখে। অন্যদিকে লেবুর অম্লীয় উপাদান খুশকির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এখন
ভাবছেন নারকেল তেল ও লেবুর মিশ্রণ কিভাবে তুলে ব্যবহার করবেন যাতে করে চিরতরে
খুশকি দূর হয় চলুন তাহলে ব্যবহারের নিয়ম গুলো জেনে নিন।
- ২ টেবিল চামচ নারিকেল তেল গরম করে তাতে এক চা চামচ লেবুর রস মেশাও।
- স্ক্যাল্পে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে ৩০ মিনিট রেখে দাও।
- এরপর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলো। সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে খুশকি উল্লেখ্যযোগ্য ভাবে কমে যায়।
মেথি দানা পেস্ট
মেথিতে আছে প্রাকৃতিক এন্টিফাঙ্গাল উপাদান যা খুশকিকে সৃষ্টিকারী জীবাণু
ধ্বংস করে। মেথি দানার পেস্ট আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকার। আপনি যদি চুল লম্বা ও
চুলের গোড়ার শক্ত করতে চান তাহলে মেথিকে সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেটা পেস্ট
করে তুলে লাগিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুল লম্বা হবে এবং চুলের
গোড়া মজবুত হবে। তেমনি মেথি দানার পেস্ট চুলের খুশকি চিরতরে দূর করার জন্য
কার্যকর হিসাবে অনেকটাই উপকারী। মেথি দানার পেস্ট কিভাবে চুলে ব্যবহার করতে হবে
চলুন তা নিজে জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ চুল লম্বা করতে মেথির ১০টি ব্যবহার
- ১ চামচ মেথি রাতে পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন।
- সকালে তা পেস্ট করে মাথার ত্বকে লাগাও।
- ৩০-৪০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলো।
- মেথি শুধু খুশকি দূর করে না চুলকেও করে মজবুত ও ঘন।
- আপনি চাইলেও মেথির পানিও চুলে ব্যবহার করতে পারেন চুলের গোড়া মজবুত করার জন্য।
অ্যালোভেরা জেল
শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে এলোভেরার জেল। গরম ও শীতকালে
সবসময় এলোভেরা জেল ব্যবহার করা যায় চুল ও ত্বকে।অ্যালোভেরা ত্বকের আদ্রতা
ধরে রাখে এবং প্রদাহ কমায়। শীতকালে শুষ্ক ত্বকের জন্য এটি অসাধারণ উপকারী। এটা
যতটা ত্বকের জন্য উপকারী ঠিক ততটা চুলের জন্য উপকারী। চলুন কিভাবে চুলের ব্যবহার
করতে হবে পদ্ধতিগুলো জেনে নিন।
- তাজা এলোভেরা জেল স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখুন।
- এরপর ঠান্ডা পানি ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- নিয়মিত ব্যবহার করলে খুশকি এবং মাথার চুলকানি দুটোই কমে যাবে।
আপেল সিডার ভিনেগার
আপেল সিডার ভিনেগার স্ক্যাল্পের pH ব্যালেন্স ঠিক রাখে এবং ছত্রাকের বৃদ্ধি
রোধ করে। আপেল সিডার ভিনেগার এটি ওজন কমানোর জন্য অনেকেও ব্যবহার করে। আপেল সিডার
ভিনেগার কিভাবে চুলে ব্যবহার করতে হয় তার নিয়মগুলো নিচে জেনে নিন।
- ১ ভাগ আপেল সিডার ভিনেগার ও দুই ভাগ পানি মিশিয়ে তুলে লাগাও।
- ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
- সপ্তাহে একবার ব্যবহারই যথেষ্ট।
- এতে খুশকি দূর করার পাশাপাশি চুলের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।
দই ও কালোজিরার তেল
দই এটা আমরা সকলের চিনি। দই আমরা ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য ব্যবহার করি। দয়ে
রয়েছে ল্যাকটিক অ্যাসিড যা মৃত কোষ দূর করে। কালোজিরা সব রোগের মহা ওষুধ।
কালোজিরা আমরা খাবারও ব্যবহার করি। কালোজিরা তেল খুশকি প্রতিরোধে প্রাকৃতিক
এন্টিব্যাকটেরিয়াল হিসাবে কাজ করে। শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার দই ও কালোজিরা
তেলের প্রস্তুতি প্রণালী গুলো জেনে নিন।
- ২ টেবিল চামচ দই এর সাথে ১ চা চামচ কালোজিরা তেল মিশাও।
- স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
- এই মিশ্রণ মাথার ত্বক ঠান্ডা রাখে ও খুশকি দূর করে।
- আপনি চাইলে সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করতে পারেন।
বেকিং সোডা স্ক্রাব
বেকিং সোডা স্ক্রাব ব্যবহার করার মাধ্যমে খুশকি দূর করতে অনেকটাই
কার্যকরী।বেকিং সোডা মাথার ত্বকের মৃত কোষ এবং অতিরিক্ত তেল দূর করতে
সাহায্যে করে। বেকিং সোডা মৃত কোষ দূর করে এবং ছত্রাকের বৃদ্ধি কমায়।তবে এটি
চুলকে শুষ্ক করে তুলতে পারে। তাই এটি অতিরিক্ত ব্যবহার না করাই ভালো। চুলে
কিভাবে ব্যবহার করবেন তার পদ্ধতি গুলো জেনে নিন।
- প্রথমে আপনার চুল ভালোভাবে ভিজিয়ে নিন।
- ১ চামচ বেকিং সোডা সামান্য পানির সাথে পেস্ট বানাও।
- মাথার ত্বকের হালকা হাতে মাসাজ করে পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
- সপ্তাহে একবারে বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- না হলে ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
টি ট্রি অয়েল
টি ট্রি অয়েল হলো প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান। এটি খুশকি সৃষ্টিকারী ছত্রাক কে নষ্ট করে। দুই ফোটা টি ট্রি অয়েল নারিকেল বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে স্ক্যাল্পে লাগাও।৩০ মিনিটে দেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি শুধু খুসকি নয় চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
পেয়াজের রস
পেঁয়াজের থাকা সালফার স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং খুশকি
সৃষ্টি কারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।পেঁয়াজের রস শুধু খুশকির জন্য ব্যবহার নয়
এটি চুলায় গোড়া মজবুত করতে ব্যবহার করা যায়। পিয়াজের রস চুলের খুশকি দূর করার
জন্য কিভাবে ব্যবহার করতে হয় চলুন তা পদ্ধতি গুলো জানি।
- প্রথমে পেঁয়াজের চোখা ছাড়িয়ে নিন।
- তারপর ভালোভাবে পরিষ্কার করেই ছোট ছোট করে কেটে নিন।
- তারপরে পেঁয়াজ গুলোকে ব্লেন্ডা করুন।
- তারপরে পিয়াজের রসটা ছেকে বের করে দিন।
- তুলার সাহায্যে স্ক্যাল্পে লাগাও।
- ২০ মিনিট পর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- বন্ধ কমানোর জন্য দোয়ার আগে থামানো লেবুর রস ব্যবহার করা যেতে পারে।
- সপ্তাহে একবার এটা ব্যবহার করতে পারেন।
আমলকি রস বা পাউডার
আমলকিতে ভিটামিন সি এর সমৃদ্ধ, যা স্ক্যাল্পের কোষ পুনরুজ্জীবিত
করে। এটি খুশকি প্রতিরোধে এবং চুল মজবুত রাখতে সহায়তা করে। আমলকির রস বা
পাউডার কিভাবে চুলে ব্যবহার করে চুলে চিরতরে খুশকি দূর করা যায় তার পদ্ধতি গুলো
জেনে নিন।
- আমলকি পাউডার সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে স্ক্যাল্পে লাগাও।
- ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
- নিয়মিত ব্যবহার চুল প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনে।
নিমপাতা সেদ্ধ পানি
নিম পাতা এটাকে আমরা ওষুধের গাছ হিসেবে চিনি। নিম পাতা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক
উপাদান। নিমপাতা আমরা ত্বকের যত্ন ব্যবহার করি। নিমের পাতা চুলকানি, ব্রণ, ঘা বা
ক্ষত স্থানে ব্যবহার করে থাকি। নিম পাতা হলো সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাকৃতিক
এন্টিফাঙ্গাল উপাদান। যা চুলের খুশকি দূর করতে অনেকটাই কার্যকরী। চলুন কিভাবে
নিমপাতা সেদ্ধ পানি ব্যবহার করে চিরতরে খুশকি দূর করা যায় তার পদ্ধতি গুলো জেনে
নিন।
- কিছু নিম পাতা পানিতে সেদ্ধ করে ঠান্ডা হতে দাও।
- সেই পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন।
- এটি খুশকি, চুলকানি এবং স্ক্যাল্পে ইনফেকশন দূর করতে অত্যন্ত কার্যকর।
- নিম পাতা বাটা আমরা ত্বকের যত্নের জন্য ব্যবহার করে থাকে।
খুশকি কি এবং কেন হয়
খুশকি হচ্ছে মাথার ত্বকের মৃত কোষের স্তর। যা শুষ্কতা বা ছত্রাকের স
সংক্রমের কারণে বাড়তে থাকে। শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কমে যাওয়ার ত্বক
শুকিয়ে যায় ফলে ত্বকের ওপরের স্তরে খসে পরে। এছাড়া অতিরক্ত গরম পানি
দিয়ে চুল ধোয়া কারণে ত্বকে খুশকি হয়। আবার হিটার বা ড্রায়ার বেশি ব্যবহার
করলে চুলে খুশকি হয়। অস্বাস্থ্যকর খাদ্য, কেমিক্যাল যুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার এসব
কারণে খুশকি আরো বেড়ে যেতে পারে।
খুশকি দূর রাখতে যা মেনে চলবেন
আপনি যদি মাথার ত্বক থেকে চিরতরে খুশকি দূর করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু নিয়ম
পালন করতে হবে। এবং সেগুলোকে সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে। শীতকালে আমরা গরম পানিতে
সকলেই গোসল করার চেষ্টা করি। এটা কিন্তু ঠিক না। যার কারণে চুলের খুশকি হওয়ার
সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই গরম পানি নয় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। অতিরিক্ত
গরম পানি স্ক্যাল্পের তেল নষ্ট করে দেয় হলে ত্বক শুষ্ক হয়ে
খুশকি বাড়ে।
আরো পড়ুনঃ
ত্বক উজ্জ্বল করতে থানকুনি পাতার ১৫টি উপায়
শ্যাম্পু ব্যবহার করুন সীমিত পরিমানে। সপ্তাহে ২-৩ বার মাইল্ড শ্যাম্পু
ব্যবহার করুন। ডায়েট ভিটামিন ই ওমেগা-৩ যুক্ত খাবার যোগ করুন। যেমন বাদাম, মাছ,
ডিম ও ফলমূল। পর্যাপ্ত পানি পান করুন। শরীরে পানির ঘাটতি হলে মাথার ত্বক ও শুষ্ক
হয়ে যায় তাই আমাদের পরিমাণ মতো পানি খাওয়া উচিত। চুলে তেল দিন নিয়মিত। তেলে
স্ক্যাল্পের আদ্রতা বজায় রাখে এবং খুসকি কমায়।
চুল ভেজা অবস্থায় চিরুনি ব্যবহার করবেন না। এতে স্ক্যাল্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়
এবং খুশকি বাড়তে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক চাপ কমান। মানসিক চাপ হরমোনের
ভারসাম্য নষ্ট করে যা চুলের সমস্যার কারণ হয়। আমাদের চুলে খুশকি দূর করার জন্য
আমাদের এ নিয়ম গুলো অবশ্যই ফলো করতে হবে এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে তাহলে
আমরা চিরতরে খুশকি থেকে মুক্তি পাবো।
FAQ: প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃ কি দিলে খুশকি কমে?
উত্তরঃ নারকেল তেল ও লেবুর রস মিশিয়ে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করলে খুশকি কমে
যায়। এছাড়া অ্যালোভেরা জেল নিয়মিত ব্যবহার করলে মাথা ত্বক আর্দ্র থাকে ও খুশকি
দূর হয়।
প্রশ্নঃ অতিরিক্ত খুশকি কেন হয়?
উত্তরঃ অতিরিক্ত খুশকি হয় মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে বা ছত্রাক সংক্রমন
হলে। এছাড়া কেমিক্যাল যুক্ত শ্যাম্পু ও অপরিচ্ছন্ন স্ক্যাল্পেও খুশকি
বাড়ায়।
প্রশ্নঃ খুশকি দূর করার জন্য কোন শ্যাম্পু ভালো?
উত্তরঃZinc Pyrithione বা ketoconazole যুক্ত
এন্টিড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু খুশকি দূর করতে সবচেয়ে কার্যকর। এগুলো ছত্রাক
নষ্ট করে এবং মাথার ত্বকে আদ্র রাখে।
লেখকের মন্তব্য শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
শীতকালে খুশকি একটি সাধারণ কিন্তু বিরক্তকর সমস্যা। তবে প্রাকৃতিক উপহার ঘরোয়া
উপায় গুলো মেনে চললে এটি সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। নারিকেল তেল, মেথি,
অ্যালোভেরা এবং নিম পাতা এসব উপাদান শতাব্দীর পত্র শতাব্দী ধরে তুলে যত্নে
ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কোন কাজ একদিনে হয় না তাই ধৈর্যের
সাথে কাজ করতে হবে এবং নিয়মিত অনুসরণ করতে হবে তাহলে ফলাফল পাওয়া যাবে।
এ আর্টিকেলে উপরে আলোচনা করেছি শীতকালে চিরতরে খুশকি দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
সম্পর্কে এবং কোন নিয়ম বা পদ্ধতি পালন করলে মুক্তি পাবেন তার সম্পর্কে। আপনার
যদি উপকার হয় তাহলে আপনার মতামতটি কমেন্ট বক্সে জানান এবং এরকম নতুন নতুন
তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url