অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন


অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ এই সম্পর্কে আমরা অনেকে জানিনা। অনেকে ব্যাংক বা বিভিন্ন এনজিও থেকে লোন নিয়ে থাকে। কিন্তু অনলাইনে মোবাইল লোন নেয়া যায় এ সম্পর্কে জানেই না। বাংলাদেশে কিছু সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক মোবাইলের ব্যাংকিং

অনলাইন-মোবাইল -লোন-বাংলাদেশ

 এর মাধ্যমে অনলাইন মোবাইল লোন  দিয়ে থাকে। আমরা এখন আর্টিকেলের মধ্যে জানব অনলাইনে মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন কিভাবে নেওয়া যায় সে সম্পর্কে। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো।

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ

অনলাইনে মোবাইল লোন নেয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে করতে হবে  একটা মোবাইল ব্যাংক অথবা নির্দিষ্ট  ব্যাংক নির্ধারণ করতে হবে। আপনি যে প্রতিষ্ঠানে থেকে লোন নিবেন সেখানকার মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপটি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। তারপর লোন অপশনে গিয়ে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে। আপনি আবেদন করার আগে ভালোভাবে সবকিছু তথ্য গুলো জেনে নিবেন।

অনলাইন থেকে মোবাইলের মাধ্যমে লোন নেওয়ার জন্য গুগল প্লে স্টোরে বেশ কয়েকটি অ্যাপস আছে। এই অ্যাপসগুলোর মাধ্যমে আপনি সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা আবার সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন পেতে পারেন। এর মধ্যে বিকাশ ইঋণ, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এম বি ব্যাংক অন্যতম। সিটি ব্যাংক বিকাশের মাধ্যমে অনলাইনে লোন প্রদান করে থাকে।

আমরা যে কাজ করি না কেন তার একটা রুলস থাকে। তেমনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লোন নেয়ার বিভিন্ন নিয়ম কানুন থাকে। আপনি যদি বিকাশের লোন নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিকাশের শর্তগুলো মানতে হবে। মোবাইল ব্যাংকিং সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা লোন প্রদান করে আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার আরো বেশি লোন প্রদান করে থাকে।

মোবাইল ব্যাংকিং লোন

আমরা অনেকে লোনের কথা জানি। কিন্তু মোবাইলে ব্যাংকিং লোন পাওয়া যায় এটা অনেকে আমরা জানি না। মোবাইল ব্যাংকিং লোন হলো মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ঋণ নেওয়ার একটি মাধ্যম। বাংলাদেশে বিকাশ, রকেট, নগদের অ্যাপস এর মাধ্যমে লোন পাওয়ার মোবাইল ব্যাংকিং এ সেবাগুলো দিচ্ছে।

মোবাইল ব্যাংকিং লোন সাধারণত ছোট হয়। আপনি আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বা ছোট ব্যবসার জন্য নিতে পারেন। এলোন গুলো দ্রুত পাওয়া যায় এর জামানত বা ব্যাংক একাউন্ট সেরকম একটা প্রয়োজন নেওয়া হতে পারে। সবকিছুরই তো একটা নিয়ম বা বৈশিষ্ট্য আছে তাই না। চলুন এখন আমরা মোবাইল ব্যাংকের লোনের কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নিন।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম ইন্টারনেটের সাহায্যে

  • মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ খুব দ্রুত পাওয়া যায়
  • লোন নিয়ার নিয়মগুলো সাধারণত সহজ ও অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসে আপনি খুব সহজে করতে পারবেন।
  • অনেক সময় ঋণ নেয়ার জন্য খুব বেশি কাগজপত্র বা জামানতের অতটা দরকার পড়ে না।
  • কিছু মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের লোন অন্য প্রতিষ্ঠানে ঋণের চেয়ে কম সুদে হারে পাওয়া যায়।
  • আপনি আপনার প্রয়োজনে খুব দ্রুত মোবাইল ব্যাংকিং গুলো থেকে লোন পেয়ে যাবেন।
  • মোবাইল ব্যাংকিং লোন নেয়ার আগে, প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ম ও শর্ত গুলো ভালোভাবে জেনে নেওয়া ভালো। সুদের হার কেমন সেটাও জানা ভালো। আবার এ ঋণ এর চার্জ কত, পরিশোধ করতে হয় কত দিনে এসব জেনে আপনি লোনের জন্য এপ্লাই করবেন।

অনলাইন লোন অ্যাপস বাংলাদেশ

অনলাইন লোন অ্যাপ হল মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন যা ব্যবহারকারীদের অনলাইন লোন আবেদন করতে এবং ঋণের সকল নিয়মকানুন সম্পন্ন করতে দেয়। এ অ্যাপসগুলোতে দ্রুত এবং সহজে ঋণ পাওয়া যায়। জনপ্রিয় কিছু অনলাইন লোন অ্যাপস যেমন বিকাশ, সুবিধা ডিজিটাল লোন অ্যাপ ( ব্রাক ব্যাংক) হিরো ফিনকর্প পার্সোনাল লোন অ্যাপ,FinCoachBD অ্যাপ এবং। লোন নেয়ার আগে অবশ্যই আপনি পদ্ধতিীয় নিয়মগুলো ভালোভাবে জেনে নেবেন।

  • সুবিধা ডিজিটাল লোন অ্যাপ(ব্রাক ব্যাংক) কি কি সুবিধা দিচ্ছে সেগুলো জানতে এখানে ক্লিক করুন। সুবিধার ডিজিটাল লোন অ্যাপ (ব্রাক ব্যাংক) লোন নেওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন এবং অ্যাপসটি আপনার ফোনের ডাউনলোড করে নিন।
  • DSKe-Loan অ্যাপসের মাধ্যমে কিভাবে লোন নিবেন বা এর সুবিধা অসুবিধাগুলো কি। ঋণের পরিমাণ কত এসব বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • হিরো ফিনকর্প ইন্সট্যান্ট পার্সোনাল লোন অ্যাপ টি তে লোন নেয়ার জন্য বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • Hero FINCORP বা মোবাইলের জন্য ব্যক্তিগত ঋণ এই অ্যাপস এর মাধ্যমে লোন নেয়ার জন্য বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • অনলাইন পার্সোনাল লোন পেতে বা বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • FinCoachBD এ আপসের মাধ্যমে লোন পেতে বা কিভাবে নিবেন বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
  • বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে কিভাবে লোন নিবেন বা তার নিয়ম গুলো কি কি তা জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ঢাকা ব্যাংক লোন

ঢাকা ব্যাংক পার্সোনাল লোন হল ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃক প্রদত্ত একটি ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধা। যা মানুষ তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে এই লোনের মাধ্যমে মেটাতে পারে। এটি অল্প বেতনভোগী স্বল্প আয়ের মানুষদের জন্য স্বল্প মেয়াদে ঋণ পাওয়ার সুযোগ দেয়। কিভাবে লোন পাবেন জানতে এখানে ক্লিক করুন। এবং অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে।

নগদ ক্যাশ অনলাইনে লোন

আমরা এতক্ষণ জানলাম ঢাকা ব্যাংক লোন কিভাবে নিতে হবে বা তার বিস্তারিত। আমরা এখন জানব মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে নগদ ক্যাশ অনলাইন লোন পাওয়া যায়। নগদ ক্যাশ অনলাইনে লোন বলতে মূলত অনলাইন প্লাটফর্ম বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দ্রুত ঋণ পাওয়া যায়। এখন আমরা নিচে জানব  নগদ ক্যাশ অনলাইনে লোন কিভাবে পাওয়া যায়।

  • একটি বিশ্বাসযোগ্য অনলাইন লোন প্ল্যাটফর্ম বা মোবাইল অ্যাপ নির্বাচন করুন। যেমন হিরো ফিনকর্প ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ লোন, লিটল পেসা ইত্যাদি।
  • প্লে স্টোরে গিয়ে অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র  দিয়ে নিবন্ধন করুন।
  • আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা নিয়ম গুলো মেনে অনলাইন ঋণের জন্য আবেদন ফরমটি পূরণ করুন।
  • আপনার আবেদন ফরম যদি সাকসেস হয় তাহলে আপনার ঋণের টাকা ব্যাংক একাউন্ট বা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টে এসে জমা হবে। যেমন বিকাশ নগদ রকেট ইত্যাদি।
  • আপনি লোন নেওয়ার আগে অবশ্যই ভেরিফিকেশন বা যাচাই করে নিবেন।

মোবাইলের মাধ্যমে বিকাশ থেকে লোন

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিকাশ থেকে লোন নেয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে বিকাশ অ্যাপে যেতে হবে এবং লোন অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। এরপর সিটি ব্যাংক থেকে অনুমোদিনের ঋণের পরিমাণ নির্বাচন করুন। মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ঋণ নিবেন এবং বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। এখানে যা যা চাইছে তা পূরণ করে আপনার লোন নিশ্চিত করুন।

আরো পড়ুনঃ চিকিৎসার জন্য কিভাবে অনলাইনে লোন নিবেন

বিকাশে লোনের ধরন

আমরা এতক্ষণ জানলাম মোবাইলের মাধ্যমে বিকাশ থেকে কিভাবে লোন নেয়া যায়। এখন আমরা জানবো বিকাশে লোনের ধরন গুলো কি কি। বিকাশে দুই ধরনের লোন পাওয়া যায় ডিজিটাল লোন এবং পে -লেটার লোন।

ডিজিটাল লোনঃ ডিজিটাল লোন হলো সিটি ব্যাংক থেকে দ্রুত বা সহজে যে ঋণটা বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। আমরা এখন ডিজিটাল লোনের ধরন গুলো জানব।

  • বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে দ্রুত ও সহজে লোন পাওয়ার সুবিধা
  • এ ব্যাংকের ঋণ নিতে গেলে কোন জামানত দিতে হয় না।
  • সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে লোন পেয়ে থাকে।
  • গ্রাহক ঘরে বসে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে লোন নিতে পারে।
  • ঋণের পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
  • এই লোন পরিশোধ করার জন্য গ্রাহককে একটি নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হয়। তার মধ্যে তাকে পরিশোধ করতে হবে লোনের পরিমাণ।

পে-লেটারঃ আমরা এতক্ষণ জানলাম ডিজিটাল লোন সম্পর্কে এখন আমরা জানবো পে-লেটার লোন সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নিন।

  • এই লোনের সুবিধা হচ্ছে বিকাশ গ্রাহকদের কেনাকাটার জন্য একটি অর্থ আগেই দিয়ে দেয় ব্যবহারের জন্য।
  • গ্রাহক পরে এর লোনের পরিমাণ পরিশোধ করতে পারবে সময়ের মধ্যে।
  • পে- লেটার লোন ব্যবহারের জন্য কোন অতিরিক্ত চার্জ নেই।
  • লোন পরিশোধের সময়সীমা ৭ দিন বা ৬টি মাসিক কিস্তি হতে পারে।
  • এটা মূলত কেনাকাটা বা জরুরী সুবিধার্থে লোন এর সুবিধা।
  •  যারা নিয়মিত বিকাশ ব্যবহার করেন এবং যাদের লেনদেন ভালো তারা এই সুবিধা গুলো পাওয়ার যোগ্য রাখে।

অনলাইনে মোবাইল লোন নেয়ার সুবিধা

অনলাইনে মোবাইল নেয়ার সুবিধা হচ্ছে ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে লোন পাওয়া যায়। কাগজপত্র সেরকম ঝামেলা থাকে না। দ্রুত ও সহজেই লোন পাওয়া যায়। এবং লোন ইএমএল এর মাধ্যমে কিস্তি পরিশোধ করতে পারে। বিকাশের মতো মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ও বিভিন্ন সংস্থাগুলো থেকে লোন সুবিধা পাওয়া যায়। এই ধরনের লোন পেতে কোন শাখা পরিদর্শনে যেতে হয় না। এতে সময় বেঁচে যায়। আমাদের জরুরি প্রয়োজনগুলো এই লোনের মাধ্যমে করতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে ব্যবসার জন্য জরুরী ভিত্তিতে অনলাইনে লোন

অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায়

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন এর সম্পর্কে আমরা উপড়ে জেনে আসলাম। এখন আমরা জানবো অনলাইনে লোন পাওয়ার উপায় বা ধাপগুলো সম্পর্কে। আসুন তাহলে আমরা এখন জেনে নিন।

  • বিশ্বাসযোগ্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট অ্যাপ থেকে লোন নেওয়ার জন্য নির্বাচন করুন।
  • আপনি যে ওয়েবসাইট লোন নিবেন সেই অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন।
  • লোন বা ঋণ অপশনটি নির্বাচন করুন। আপনি কোন ধরনের লোন নিবেন সেটি সিলেট করুন।
  • আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিয়ে অনলাইন আবেদনটি পূরণ করুন।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আয়ের প্রমাণপত্র ইত্যাদি জরুরী কাগজপত্র আপলোড করুন।
  • আপনার আবেদনটি পূরণ করা হয়ে গেলে পুনরায় দেখে নিন সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আবেদনটি জমা দিয়ে দিন।
  • আপনার কাগজপত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান যাচাই করবে এবং আপনি যদি লোন পাওয়ার জন্য উপযোগী হন তাহলে আপনাকে  জানাবে।
  • আপনার লোন পাস হয়ে গেলে কয়েক কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা এসে জমা হবে।
  • আবারো বলছি লোন নেয়ার আগে ভালোভাবে সবকিছু ভেরিফিকেশন করে নিবেন। সময় মত কিস্তি পরিশোধ না করলে জরিমানা দিতে হবে।

শেষ কথা অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন

আমরা এতক্ষন ওপরে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংক লোন সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। আপনারা অবশ্যই লোন নেয়ার সময় সবকিছু যাচাই করে নিবেন। ২০২৫ সালের বাংলাদেশ অনলাইন মোবাইল লোন পাওয়া বেশ সহজ এবং দ্রুত। আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে এ লোন নিয়ে জরুরি ভিত্তিক কাজগুলো করতে পারে। এই মোবাইল ব্যাংকিং লোন মাধ্যমে বর্তমানে মানুষের অনেক সুবিধা হয়েছে।

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ ও মোবাইল ব্যাংকিং লোন কোন কোন অ্যাপস এর মাধ্যমে পাওয়া যায় বা এর সুবিধা গুলো কি কি বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার যদি এই আর্টিকেলটা পড়ে উপকারে আসে তাহলে আপনার মতামতটি  কমেন্ট বক্সে জানান ধন্যবাদ।







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url