শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব ৭টি ঘরোয়া উপায়

শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব তার উপায় গুলো ভাবছেন। শীতকালে প্রায় মানুষের ঠোঁট ফেটে যায়। এমনকি  ফাটা ঠোঁট দিয়ে রক্ত পড়ে। শীতকালের আবহাওয়ার কারণে ঠোঁটের শুষ্কতা বেড়ে যায়। ঠোঁটের চামড়া উঠতে থাকে সেই সাথে ঠোঁট ফাটা শুরু হয়। তাই আমাদের সকলের শীতকালে ঠোঁটের বিশেষ যত্ন নেয়া উচিত।

শীতকালে-ঠোঁটের-যত্ন-কিভাবে-নিব

সেই সাথে পায়ের ও ত্বকের যত্ন নেওয়া উচিত। কারণ সেগুলোর যত্ন নিলেও ত্বক ও পায়ের  ফাটা শুরু হয়ে যাবে শুরু হয়ে যাবে। তবে বাজারের কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করব না যত্নের জন্য। যেগুলো সচরাচর বাড়িতে থাকে বা ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করে শীতকালে ঠোঁটের যত্ন নেব। এখন নিচে ৭টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্রঃ শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব ৭টি ঘরোয়া উপায়

শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব ৭টি ঘরোয়া উপায়

শীতকাল মানে ঠান্ডা বাতাস, শুষ্ক পরিবেশ আর ত্বকের খসখসে ভাব। এ সময় শীতের প্রতিটা অংশের মতো ঠোটেও হারায় প্রাকৃতিক আদ্রতা। অনেক সময় আমরা দেখতে পাই ঠোঁট ফেটে যায়, রক্ত পড়ে এমনকি ঠোট ব্যথা করে আবার তার সাথে ঠোটের চামড়া উঠে যায়। আমাদের এই ঠোঁটের সমস্যা গুলো আমাদের কারণে হয়। কারণ আমরা শীতকালে বেশিরভাগ মানুষ অবহেলা করি। সেভাবে ঠোঁটের যত্ন নিনা। তাই এ সমস্যাগুলো তো আমাদেরকে পড়তে হয়। কিন্তু আসলেই ঠোঁটের যত্নটা  ত্বকের যত্নের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা যেভাবে ত্বকের যত্ন নিই সেই ভাবে যদি ঠোঁটের যত্ন নিই তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো। সামান্য একটু যত্ন আমাদের ঠোঁটকে ভালো রাখবে। তাই আসুন অবহেলা নয় শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব এবং ঠোঁটকে ভালো রাখে আর সেই সাথে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। তাই প্রতিদিন সামান্য যত্ন আর কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে শীতকালের ঠোঁট থাকবে নরম, উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয়। চলুন জেনে নেয়া যাক শীতকালে ঠোঁটে যত্ন নেয়ার  ৭টি ঘরোয়া উপায় গুলোর সম্পর্কে।

মধু ও লেবুর প্রাকৃতিক মিশ্রণ

মধু একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। লেবুও হচ্ছে প্রাকৃতিক উপাদান। এগুলো সচারচর ঘরে থাক। লেবুর রস ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে। এই দুইটি উপাদান একসাথে মিশ্রণ করে আপনার ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারবেন। মধু ও লেবুর প্রাকৃতিক মিশ্রণটি তৈরি করতে প্রথমে এক চামচ মধুর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। ভালোভাবে মিশ্রণটি মিশিয়ে নিয়ে তারপর ঠোঁটে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। আপনি দিনে ১-২ বার ব্যবহার করলে ঠোঁট থাকবেন নরম ও মোলায়ম। মধু ও লেবুর প্রাকৃতিক মিশ্রণ ব্যবহার করলে আপনি যে উপকারগুলো পাবেন তা হল।

  • মধু ঠোটের ফাটা অংশ সারায়।
  • লেবু ঠোঁটের দাগ ও কালচে ভাব দূর করে।
  • নিয়মিত ব্যবহারের ঠোঁটকে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল রাখে।

নারিকেলের তেল বা বাদামের তেল

নারিকেল তেল প্রাকৃতিক ফ্যাট সমৃদ্ধ যার ঠোঁটের আদ্রতা ধরে রাখে। অপরদিকে বাদামে তেল ভিটামিন ই তে ভরপুর যা ঠোঁটের ত্বককে পুষ্টিতে। এই দুটি একসাথে ব্যবহার করলে আপনার ঠোঁটের জন্য অনেক উপকার হবে। ঘুমানোর আগে ঠোটে এক ফোঁটা নারিকেল হালকা হাতে মালিশ করে দিতে হবে। আপনি শীতকালে প্রতিদিনে রাতে এটি ব্যবহার করলে সকালে ঠোঁট থাকবে নরম ও চকচকে। নারকেল তেল বা বাদাম তেল ব্যবহার করার ফলে আপনার ঠোঁটে যে উপকার হবে তা হল।

  • ফাটা ঠোঁট  সারিয়ে দেয়।
  • ঠোঁটের কালচে ভাব কমায়।
  •  ঠোঁটকে সারাদিন ময়েশ্চারাইজড রাখে।

দুধের ক্রিম বা ঘি ব্যবহার

শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব তার উপায় হচ্ছে দুধের ক্রিম বা ঘি এর ব্যবহার ।শীতকালে ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে সবচেয়ে কার্যকর ও প্রাকৃতিক দুইটি উপাদান হলো দুধের ক্রিম বা ঘি। এ দুটি উপাদান বহু প্রজন্ম ধরে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। দুধে ক্রিমে থাকা প্রাকৃতিক ফ্যাট ঠোঁটের আদ্রতা ধরে রাখে এবং শুষ্ক, ফাটার ঠোঁট সারিয়ে তোলে। এবং ঘি  থাকা ভিটামিন এ ও ই ঠোঁটের ত্বককে পুষ্টি দেয় এবং ফাটা ঠোঁট দ্রুত সারায়। এই দুটি উপাদান আপনি একসাথে ব্যবহার না করে আপনি দুই ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ শীতকালে ত্বকের যত্নের ৮টি প্রাকৃতিক উপায়

  • দিনের বেলায় দুধের ক্রিম ব্যবহার করবেন ঠোঁটে এবং রাতের বেলায় ঘি ব্যবহার করবেন ঠোঁটে। এগুলো ব্যবহার করলে যা উপকার পাবেন।
  • অল্প পরিমাণ দুধের ক্রিম ঠোটে লাগে ১০-১৫ মিনিট রাখুন। তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • দুধের ক্রিম এটি ঠোঁটকে মোলায়ম আস্তরন তৈরি করে যা ঠান্ডা বাতাসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
  • যে ঠোঁটে রুক্ষ ভাব দূর করে নরম ও চকচকে করে তোলে।
  • আপনি চাইলে দিনে হালকা করে ঘি লাগিয়ে নিতে পারে এতে ঠোঁটের প্রাকৃতিক আদ্রতা ধরে রাখে।
  • নিয়মিত ঘি ব্যবহার করলে আপনার ঠোঁট থাকবে নরম, উজ্জ্বল এবং ফাটামুক্ত।

চিনি ও অলিভ অয়েল দিয়ে ঠোঁটে স্ক্রাব

চিনি প্রায় আমাদের ঘরের সব সময় থাকে। তাই এটাকে ঠোটের যত্নের জন্য আলাদা করে কেনার প্রয়োজন নেই। অলিভ অয়েল তেলও পাওয়া যায় বাজারে। শীতকালে ঠোঁটের মৃত কোষ জমে থাকে। তা দূর করা সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ঘরের তৈরি প্রাকৃতিক স্ক্রাব। তার জন্য আপনাকে করতে হবে এক চা চামচ চিনি ও আধা চা চামচ অলিভ অয়েল তেল মিশিয়ে নিতে হবে। ঠোঁটে হালকা করে মালিশ করতে হবে ১ মিনিট। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ব্যবহার করলে আপনার যা উপকার হবে তা হল।

  • মৃত কোষ দূর হয়।
  • ঠোঁট নরম ও উজ্জ্বল হয়।
  • ঠোঁটের রক্ত চলাচল বাড়ে, হলে প্রাকৃতিক লালচে রং আসে।
  • আপনি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে পারবেন। দুইবার ব্যবহারই যথেষ্ট।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার

বর্তমানে মানুষ অ্যালোভেরা বাড়িতেই কাজ করছে। আগে মানুষ এতটা এলোভেরা সম্পর্কে জানত না। কিন্তু দিন দিন অ্যালোভেরার চাহিদা বেড়েই চলছে। ঠোটের যত্নের পাশাপাশি ত্বকের যত্নে এবং চুলের যত্ন ব্যবহার করা হয় অ্যালোভেরার জেল।অ্যালোভেরা জেল ঠোঁটের যত্নের জন্য অনেক উপকারী।অ্যালোভেরা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠান্ডা অনুভুতি এনে দেয় যা ফাটা ঠোঁটের আরাম দেয়।অ্যালোভেরা পাতা কেটে জেল বের করে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করলে বেশি কার্যকর। এটি ব্যবহারে যে উপকারিতা হবে ঠোটের তা হল।

  • ঠোঁট ফাটা দ্রুত সারিয়ে দেয়।
  • ঠোঁট নরম, ঠান্ডা ও সতেজ রাখে।
  • ইনফ্লেমেশন বা জ্বালাপোড়া কমায়।

শসার রস ব্যবহার

শসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যতটা উপকার তেমনি ত্বকের যত্ন অনেকটা উপকার। শসা শুধু খাবারের জন্য ব্যবহার হয় তা না। ঠোঁটের যত্ন ব্যবহার হয় শসার রস। শসার রস হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক উপাদান। মানুষ এখন বাড়ির আঙিনায় বা ছাদের উপরে শসার চাষ করে থাকে। শসা রস  ঠান্ডা ও আর্দ্রতাবর্ধক গুনে ঠোঁটের জন্য অসাধারণ। এক টুকরো শসা ঠোঁটে ঘষে ৫-১০ মিনিট রাখুন। প্রতিদিন সকালে করলে দারুন ফল পাওয়া যায়। শসা রস ব্যবহার করলে ঠোঁটে যে উপকার গুলো হবে।

  • ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে।
  • ঠোঁটকে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করে।
  • শীতের শুষ্কতা কমায়।
  • ঠোটের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
  • ঠোট হয় নরম ও মোলায়ম।

গোলাপের পাপড়ি ও দুধের পেস্ট

গোলাপ ফুল আমরা সবাই পছন্দ করি। বর্তমানে মানুষ এখন প্রায় ছাদের ওপরে টবে গোলাপের চাষ করে থাকে। গোলাপের পাপড়ি যে আমাদের ত্বক ও ঠোঁটের যত্নে কাজে লাগে। গোলাপের পাপড়িতে থাকা প্রাকৃতিক রঞ্জক হালকা গোলাপি আভা এনে দেয়। কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি দুধে ভিজিয়ে রেখে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। ঠোটে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারবেন। ব্যবহার করার ফলে আপনার ঠোঁটের যে উপকার আসবে তা হলো।

আরো পড়ুনঃ কালো ঠোঁট গোলাপি করার ৭টি প্রাকৃতিক উপায়

  • ঠোঁটকে গোলাপি করে।
  • ঠোঁটের রুক্ষ ভাব কমায়।
  • ঠোঁটের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।
  • ঠোঁটকে রাখে নরম ও মসৃণ।

ব্যবহার করা উচিত  যেগুলো

শীতকালে শুধুমাত্র ঘরোয়া উপায় নয় কিছু ছোট ছোট অভ্যাস আমাদের পরিবর্তন করতে হবে। যে অভ্যাস গুলো আমাদের স্বাস্থ্যের বড় ভূমিকা রাখে। এগুলো যদি আমরা পরিবর্তন করি তাহলে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে সেই সাথে ত্বক। চলুন তাহলে জেনে নিন যেগুলো আমাদের পরিবর্তন করা উচিত বা ব্যবহার করা একেবারে উচিত না।

  • আমাদের অনেকে ঠোঁট চাটার অভ্যাস আছে। এই ঠোঁট চাটা অভ্যাসটা বন্ধ করতে হবে। এতে করে ঠোঁট আরো বেশি শুকিয়ে যায়।
  • দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন। এতে করে শরীর হাইড্রেটেড থাকলে ঠোট আদ্র থাকে। তাই আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়া উচিত।
  • কেমিক্যালযুক্ত লিপস্টিক এড়িয়ে চলুন। এতে আপনার ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। লিপিস্টিকের বদলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন ভিটামিন ই বা সিয়া বাটার যুক্ত লিপবাম।
  • আপনি যখন বাইরে যাবেন তখন ঠোঁটে লিপবাম লাগিয়ে নিন। এতে করে আপনার ঠোঁটের আদ্রতা ধরে রাখবে। আর আপনার ঠোঁট থাকবে পরিষ্কার। কোন ধুলোবালি ঠোঁটে লাগবেনা।
  • রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই কোন প্রাকৃতিক তেল বা ক্রিম লাগিয়ে ঘুমাবেন। তাহলে সকালে আপনার ঠোঁট হবে নরম ও মসৃণ। আর প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে।

FAQ: প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ শীতে ঠোঁটের জন্য কোনটি ভালো?

উত্তরঃ শীতে ঠোটের জন্য ঘি ও নারিকেল তেল সবচেয়ে ভালো কারণ এগুলো প্রাকৃতিকভাবে ঠোঁটের আদ্র ও নরম রাখে। এগুলো ঠোটের ফাটা অংশ দ্রুত সারিয়ে ঠান্ডা বাতাসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

প্রশ্নঃ কিভাবে ঠোঁট সুন্দর করা যায়?

উত্তরঃ ঠোট সুন্দর করতে প্রতিদিন প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার যেমন মধু, ঘি বা নারিকেল তেল ব্যবহার করা উচিত। সাথে পর্যাপ্ত পানি পান করা ও কেমিক্যাল যুক্ত লিপিস্টিক এড়িয়ে চলা।

প্রশ্নঃ শীতে কি ঠোঁট কালো হয়?

উত্তরঃ হ্যাঁ, শীতে ঠোঁট প্রায়ই কাল যে হয়ে যায় কারণ ঠান্ডা বাতাস ও শুষ্কতা আদ্রতা কমিয়ে দেয়। তবে নিয়মিত তেল মধু বা লিপবাম ব্যবহার করলে এর সমস্যা সহজে প্রতিরোধ করা যায়।

প্রশ্নঃ কোন ঠোট সবচেয়ে আকর্ষণীয়?

উত্তরঃ প্রাকৃতিকভাবে নরম, গোলাপী ও আদ্র ঠোঁটে সবচেয়ে আকর্ষণীয় মনে হয়।

প্রশ্নঃ ঠোঁট গোলাপি করার প্রাকৃতিক উপায় কি?

উত্তরঃ ঠোঁট গোলাপি করতে মধু, লেবুর রস ও গোলাপের পাপড়ি পেস্ট ব্যবহার করা হয়। এগুলো ঠোঁটের দাগ দূর করে প্রাকৃতিক ভাবে লালচে ও উজ্জ্বল আভা এনে দেয়।

লেখকের মন্তব্য শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব ৭টি ঘরোয়া উপায়

ঠোঁটের যত্ন না খুব একটা কঠিন নয়। কিন্তু আমরা অবহেলার কারণে আমাদের এ অবস্থা হয় ঠোঁটের। শীতকালে ঠোঁটের যত্ন নেওয়া আসলে খুব কঠিন কিছু নয়। প্রতিদিন অল্প সময় ও সামান্য যত্ন ঠোঁটকে সারা বছর সুন্দর রাখতে পারে। তাই আমাদের ঠোঁটের যত্নের জন্য ঘরোয়া উপায়গুলো ব্যবহার করা উচিত। যাতে করে আমাদের ঠোট থাকে ভালো ও সুস্থ। আর সেই সাথে পায়ের ও ত্বকের ও যত্ন নিতে হবে। তাই আমাদের সকলের উচিত স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের ও যত্ন নেওয়া।

এ আর্টিকেলে শীতকালে ঠোঁটের যত্ন কিভাবে নিব ৭টি ঘরোয়া উপায় নিয়মিত অনুসরণ করলে আর শীতকালে ঠোট ফাটার ভয় থাকবে না। বরং আপনার আমার ঠোঁট থাকবে নরম, উজ্জল আর আকর্ষণীয় পুরো শীত জুড়ে। তাই শীতকালে ঠোঁট ফাটার ভয় না করে শিতে ঠোটের যত্ন ভালোভাবে নিয়ে ঠোট ফাটা রোধ করতে হবে। এ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url