গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও বিস্তারিত গাইডলাইন
গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) করা অনেক জরুরী। প্রথমে আমাদেরকে বুঝতে হবে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও কাজ।SEO কাজ আমরা কম বেশি অনেকে বুঝি না। তাহলে প্রশ্ন হল কিভাবে এসইওর সম্পর্কে জানব।এসইও সম্পর্কে জানতে
এ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা সকলে কমবেশি জানি। ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে এসইও। চলুন তাহলে গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইওর বিস্তারিত গাইডলাইনগুলো আলোচনার মাধ্যমে জেনে নিন।
পেজ সূচিপত্রঃ গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও এর কাজ কি?
- গুগলের কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও এর কাজ কি?
- এসইও গুরুত্বপূর্ণ কেন?
- এসইও কি?
- এসইও প্রকারভেদ
- হোয়াইট হ্যাট এসইও
- ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
- কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য কিভাবে এসইও কাজ করে
- ওয়েবসাইট কে এসইও করে কিভাবে র্যাঙ্ক করানো যায়
- FAQ: গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর
- শেষ কথা গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও কাজ কি
গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও কাজ কি?
এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) এমন একটা পদ্ধতি যা একটি ওয়েবসাইট এর সকল বিষয়বস্তু বা কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল এর প্রথম দিকে নিয়ে আসতে সাহায্য করে। সহজে আমরা বলতে পারি যখন কেউ কোন একটা জিনিস গুগলে লিখে সার্চ করবে ,তখন আপনার কনটেন্ট টা যাতে করে প্রথম দিকে বা সবার উপরে আসে সেই কাজটা করারকে এসইও বলে।
এসইও গুরুত্বপূর্ণ কেন?
একটা কনটেন্ট গুগলে র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এসইও ছাড়া
আপনার কনটেন্ট টাকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম দিকে নিয়ে আসা সম্ভব নয়।
কনটেন্ট কে গুগলে সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম দিকে নিয়ে আসার জন্য এসইও করা অনেক
গুরুত্বপূর্ণ। আসুন তাহলে এসইও গুরুত্বপূর্ণ কেন সে সম্পর্কে জেনে নিন।
গুগলে এসে বেশিভাগ মানুষ গুগল সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম দিকে যে পেজটা থাকে সেটাতে
ক্লিক করে তার ইনফরমেশন জানার জন্য। তাই আপনার কনটেন্ট যত উপরে থাকবে তত বেশি
মানুষ এটি দেখতে পাবে।
আপনার কনটেন্ট উপর দিকে আসা মানে উচ্চমানের র্যাঙ্কিং এ বেশি ক্লিক করা। আর বেশি
ক্লিক মানে আপনার ওয়েবসাইটে বেশি দর্শক। যত বেশি দর্শক আসবে আপনার ওয়েবসাইটের
জন্য ততই ভালো। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে ১১ টি বিষয় জানা প্রয়োজন
আপনার কনটেন্ট টা গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রথম দিকে আসা, এবং যত বেশি ক্লিক হবে, বা
ভিজিটর বেশি আসবে তত আপনার কনটেন্ট গুলো গুগলের কাছে নির্ভরযোগ্য মনে হবে। এতে
করে আপনার কনটেন্ট গুলো যারা পড়বে বা ব্যবহার করবে তাদের কাছে আপনার
বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াবে।
আপনার কনটেন্টা যদি এসইও সঠিকভাবে করা হয় তাহলে আপনি এসইওর মাধ্যমে বিনামূল্যে
বা অর্গানিক ট্রাফিক পাবেন যা পেইড বিজ্ঞাপনের চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি এবং সাশ্রয়
হবে।
এসইও কি?
এসইওর এর পূর্ণরূপ হচ্ছে (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)।যখন আপনার কনটেন্টকে কোন সার্চ ইঞ্জিনে এর জন্য অপটিমাইজ করবেন তখন অপটিমাইজ করার পদ্ধতিটাই হলো সার্চ ইঞ্জিন। সহজ কথায় বলাই যায় আমরা যখন google সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু লিখে সার্চ করে, যে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ওয়েবপেজ গুলো দেখায়। আমরা সাধারণত প্রথমে যে ওয়েবপেজ গুলো থাকে সেগুলোতে প্রথমে যাই। কনটেন্ট গুলোকে প্রথমে দিকে নিয়ে আসার জন্য মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা হয়।
এসইওর প্রকারভেদ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় এসইও বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তবে গুগলে কনটেন্ট
র্যাঙ্ক করার জন্য এসইওর যে প্রধান প্রকারভেদ গুলো আছে সেগুলো আজকের আলোচনায়
করার চেষ্টা করব। এসইওকের প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
অন-পেজ এসইও (On-Page SEO) ঃ ওয়ান পেজ এসিও হল আপনার ওয়েব পেজের ভেতরে মধ্যকার যে কাজ আছে সেগুলোকে অপটিমাইজ করা যেমন-Keyword,Content Quality,title,url,meta description,header tags,image optimization,internal linking etc. ওয়েব পেজের এর ভিতরে যে কাজগুলো করলে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ রেজাল্ট উপরে বা প্রথম দিকে নিয়ে আসে তাকে অন-পেজ এসইও বলে।
অফ-পেজ এসইও (Off Page SEO) ঃ অফ- পেজ এসইও হল আপনার ওয়েবসাইট বা পেজকে গুগল সার্চ রেজাল্টে প্রথম দিকে নিয়ে আসার জন্য এমন কিছু টেকনিক ব্যবহার করবেন যা ওয়েবসাইটের ইন্টার্নাল কাজ করতে হয় না.কিন্তু ওয়েবসাইটের বাইরে যেমন-Backlink Building,social signals,brand mentions,guest posting,social bookmarking,social media sharing থেকে অপটিমাইজেশন করতে হয় তাকে বলে অফ-পেজ এসইও।অফ-পেজ এসইও হল আপনার ওয়েবসাইটের বাইরের কাজগুলোকে যা আপনার ওয়েবসাইটের কৃতিত্ব (Authority) বা বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায়।
টেকনিক্যাল এসইওঃ টেকনিক্যাল এসইও হল আপনার ওয়েবসাইটের পেজ বা সার্ভারের অপটিমাইজেশন করা যাতে সার্চ ইঞ্জিনের সহজে আপনার সাইট ক্রল (পড়া) বা ইনডেক্স (সংরক্ষণ) করতে পারে সহজে।যেমন-Site speed,mobile friendliness,site structure,XML Sitemap,Robot.txt file,SSL,HTTPS,url etc.
আপনার ওয়েব পেজ বা কনটেন্টকে গুগলের র্যাঙ্ক করার জন্য উপরের কাজ গুলো
করার সাথে সাথে এগুলোও সম্পর্কে আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে। যেমন-লোকাল
এসইও, মোবাইল এসইও, ই-কমার্স এসইও।
হোয়াইট হ্যাট এসইও (White Hat SEO)
হোয়াইট হ্যাট এসইও বলতে সার্চ ইঞ্জিন এর নির্দেশন গুলোর মধ্যে থাকা SEO
কৌশল, কৌশল বা পদ্ধতি গুলো ব্যবহারকে বোঝায়।এটি গুগলের সার্চ এসেনশিয়াল নির্দেশন
গুলিকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্যার ইঞ্জিন এর মূল লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী
বোঝায়, কারণ গুগল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন।
হোয়াইট হ্যাট এসইও এর মূল লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী। হোয়াইট হ্যাট এসইও সার্চ
ইঞ্জিন কে "প্রতারণা" করার জন্য তৈরি করা কন্টেনের পরিবর্তে প্রাসঙ্গিক ও উচ্চ
মানের কনটেন্ট প্রদান করা ব্যবহারকারীদের অগ্রধিকার দেয়।
ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO)
ব্ল্যাক হ্যাট এসইও বলতে এমন কৌশলএবং কৌশল ব্যবহার করা বোঝাই যা অগত্যা ও গুগলের নির্দেশনকে অনুসরণ করে না। এর লক্ষ্য হল অ্যালগরিদমিক ক্রটিগুলো খুঁজে বের করা এবং কাজে লাগানো। কখনো কখনো কালো টুপি কৌশলগুলো সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক হতে পারে।
আমরা এসইও এর কথা বলছি যারা প্রতিযোগীদের দূষিত লিংক দিয়ে স্প্যাম করে। অন্যান্য
ওয়েবসাইটে দূষিত কোড প্রবেশ করায় এবং আরও অনেক কিছু করে থাকে। এক কথায় যাকে বলা
যায় রুলসের বাইরে যেয়ে কাজ করা।
কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য কিভাবে এসইও কাজ করে
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন লং টাইম পদ্ধতি।আজকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কাজ
করবো অন্যদিন করবেন না তা নয়। কিন্তু ভালো ফলাফল পাবেন বিষয়টা এমনও না। একটি
ওয়েবসাইট অপটিমাইজেশন করার জন্য কিছু পদ্ধতি কাজ করে লং টাইম এর জন্য।
লিঙ্ক বিল্ডিংঃ পেজ অপটিমাইজ করার সবচেয়ে পাওয়ারফুল টেকনিক হল লিংক বিল্ডিং।
আপনার সাইডের লিংক অন্যের ওয়েবসাইটের শেয়ার করা কে লিংক বিল্ডিং বা ব্যাকলিংক
বলে। কোন ব্যক্তি যদি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর হয়ে আসে। আপনার আরো মেনশন করা
লিংকে ক্লিক করে তাহলে সেটা অফ পেজ অপটিমাইজেশন এর মধ্যে পড়ে গেল। আর্টিকেলের
মধ্যে যত বেশি ওয়েবসাইটের লিংক মেনশন করা হয় সে সব পেজ সার্চ ইঞ্জিনের উপরের
দিকে থাকে।
আরো পড়ুনঃ
ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের জীবনে যে পরিবর্তন এসেছে
কনটেন্টঃ কনটেন্ট বলতে সাধারণত ব্লক কে বোঝানো হয়। আপনার ব্লক বা কন্টেনে
যদি কিওয়ার্ড ভালো হয় তাহলে খুব সহজে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক পেয়ে যাবেন।
আপনার কন্টেন যদি ভাল মানের হয় বা মান সম্মত বা এসইও ঠিকভাবে করা হয়
তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়বে। এসইও এর নিয়ম সঠিকভাবে করা হলে
আপনার কনটেন্টটি গুগলে র্যাঙ্কর প্রথম দিকে আসা সম্ভব থাকে।
কীওয়ার্ড রিসার্চঃ আপনার কন্টেনের জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ অনেক
গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসা বা বিষয়বস্তু সাথে সম্পর্কিত জনপ্রিয় কিওয়ার্ড গুলো
খুঁজে বের করা। মানুষ google এ এসে কি সার্চ করছে এটা জানা অনেক জরুরী। যেমন আপনি
যদি মোবাইল ফোন বিক্রি করেন তাহলে সেরা স্মার্টফোন, কম দামি ভালো ফোন, নতুন
মডেলের মোবাইল ইত্যাদি কিওয়ার্ড হতে পারে।
আপনি কয়েকটি ফ্রি তে কিওয়ার্ড রিসার্চ এর জন্য টুলস ব্যবহার করতে
পারেন।যেমন-Google Keyword Pianner,Ahrefs,Semrush,Ubersuggest। এই টুলস গুলো
ব্যবহার করে আপনি কি ওয়ার্ডের সার্চ ভলিউম এবং প্রতিযোগিতা বুঝতে পারবেন।
মোবাইল ফ্রেন্ডলিনেসঃ আপনার ওয়েবসাইট টা যেন মোবাইল ফোনে সহজে ব্যবহার করা যায় এবং দ্রুত লোড হয় তার নিশ্চিত করুন গুগল এখন মোবাইল ফাস্ট ইনডেক্স ব্যবহার করে।
পেজ স্ট্রাকচারঃপেজ স্ট্রাকচার এর মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইটের যেকোনো পেজ অপটিমাইজ করে বেশি ট্রাফিক বা ভিজিটর পাওয়া যায়। পেজ স্ট্রাকচার অনপেজ অপটিমাইজেশন ও বলা হয়ে থাকে। যেমন-Meta title,url setup,meta description,image optimize,internal link,site speed,webmaster tools,analytical setup ইত্যাদি আছে।
ওয়েবসাইট কে এসইও করে কিভাবে র্যাঙ্ক করানো যায়
একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমদিকে আনার জন্য এসইও করা অনেক
গুরুত্বপূর্ণ। একটি ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করার জন্য কিছু ধাপ রয়েছে চলুন এই
সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
একটি ওয়েবসাইটকে এসইও করে র্যাঙ্ক করানোর জন্য আপনাকে কিওয়ার্ড গবেষণা, উচ্চ
মানের কনটেন্ট তৈরি, প্রযুক্তিগত অপটিমাইজেশন এবং অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে
বিশ্বাসযোগ্য লিংক ব্যবহার করার দিকে মনোযোগ দিতে হবে।এটা একটি চলমান পদ্ধতি
যার জন্য নিয়মিত পর্যবেক্ষণ বিশ্লেষণ এবং আপডেট করা খুব জরুরী।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো তার উপায়
আপনি যদি প্রতিদিন একটা করে ওয়েবসাইডে কোয়ালিটি সম্পূর্ণ কনটেন্ট পাবলিশ
করেন এবং গুগল আপনাকে বিশ্বাসযোগ্য ভাবে। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন
রেজাল্ট পেজ (SERPs) এ সাজেস্ট করবে।
লিখার মধ্যে অতিরিক্ত কথা না বলে তথ্যবহুল লেখার চেষ্টা করবেন। ভিজিটেরা যা জানতে
চাইবে ঠিক জিনিস গুলো দেয়ার চেষ্টা করতে হবে কনটেন্ট।
FAQ: গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃSEO কেন করা হয়?
উত্তরঃসার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন(SEO)করা হয় ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা
বাড়ানোর জন্য। যাতে সার্চ ইঞ্জিন যেমন google এসে বেশি সংখ্যক মানুষ ওয়েবসাইট
টাকে খুঁজে পায় সহজে।
প্রশ্নঃ SEO এর চারটি সি কি কি?
উত্তরঃ SEO এর চারটি সি কনটেন্ট, ক্রলিং, কোড এবং কনটেক্সট।
প্রশ্নঃ পৃথিবীতে সার্চ ইঞ্জিন কয়টি?
উত্তরঃ বিশ্বজুড়ে ১৫০০ টিরও বেশি সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে।
প্রশ্নঃSEO করে কত টাকা আয় করা যায়?
উত্তরঃSEO করে কত টাকা আয় করা যায় তার কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নাই। এটা নির্ভর
করে অভিজ্ঞতা দক্ষতা কাজের ধরন এবং বাজারে চাহিদার উপর।
প্রশ্নঃSEO শিখতে কি কি লাগে?
উত্তরঃ SEO হলে কিছু মৌলিক জ্ঞান এবং দক্ষতা থাকা প্রয়োজন।
শেষ কথা গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য এসইও কাজ কি
একটি কনটেন্টকে গুগলে প্রথম দিকে আনার জন্য যে দিকনির্দেশন গুলো করা
হয় সেটাই হলো এসইও। উপরে আর্টিকেলে গুগলে কনটেন্ট র্যাঙ্ক করার জন্য
SEO যে গাইডলাইন সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন
SEO করে কনটেন্টকে কিভাবে গুগলে প্রথম দিকে নিয়ে আসা যায়।
এই আর্টিকেলটি পড়ে আশা করছি আপনার উপকার হবে। আপনার যদি উপকার হয় তাহলে আপনার
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং আপনার মতামতটি কমেন্ট বক্সে জানান। এরকম নতুন নতুন
তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url