নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এবং অপকারিতা


নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম আমরা সকলে কম বেশি জানি না। আবার অনেকে প্রশ্ন থাকে যে নিম পাতা খেলে আবার কি হয়। বর্তমানে আধুনিক যুগের চিকিৎসক বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে নিম পাতার গুণাবলী প্রমাণ পেয়েছে। এই প্রাকৃতিক উপাদানটি মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।

নিম-পাতা-খাওয়ার-নিয়ম

 আমরা এখন প্রাকৃতিক উদ্ভিদ বা নিম পাতা সম্পর্কে জানব। নিম পাতা আমাদের কি কি কাজে লাগে, খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানব। চলুন তাহলে নিচে বিস্তারিত জেনে নিন।

পেজ সূচিপত্রঃ নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এবং অপকারিতা

নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

আমরা এখন নিম পাতা খাওয়া নিয়ম সম্পর্কে জানব। কারণ সবকিছু একটা সঠিক সময় বা পদ্ধতি আছে। যদি আমরা সঠিকভাবে নিয়ম পালন না করে তাহলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। সেভাবে নিম পাতা খাওয়ার একটা সঠিক নিয়ম আছে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আমরা এখন সেই সম্পর্কে জানব নিচে।

  • সকালে খালি পেটে ২-৩টা কচি নিমপাতা চিবিয়ে খান।
  • আপনি চাইলে নিমপাতা ভালোভাবে পরিষ্কার করে রস করে খেতে পারেন।
  • নিমপাতা শাকের মতো রান্না করে খাওয়া যায়।
  • নিমপাতা রোদ্রে শুকিয়ে গুড়ো করে মধুর সাথে মিস করে খাওয়া যেতে পারে।
  •  নিম পাতা ভেজেও খাওয়া যায়।
  • নিম পাতার ডাল টা দাঁত ভালো রাখার জন্য মাজুনে হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনি চাইলে প্রতিদিন একটি করে নিম ক্যাপসুল খেতে পারেন।
  • নিম পাতা পানিতে সেদ্ধ করে পানি ছেকে চায়ের মত পান করতে পারেন।
  • নিমপাতা ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে গুড়ো করে ভাতের সঙ্গে অথবা পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।

নিম পাতার সম্পর্কে

আমরা এতক্ষণ নিমপাতা খাওয়া নিয়ম সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা জানবো নিম পাতা সম্পর্কে। নিম পাতা নামটা অতি পরিচিতি। এটা একটা প্রাকৃতিক উপাদান। এ প্রাকৃতিক উপাদানটা বিভিন্ন দেশের রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ এবং ভারতে এই প্রাকৃতিক  উদ্ভিদ বেশি জন্মে। গাছের বয়স হতে ১০ বছর সময় লাগে।

 নিম গাছ একটি প্রাকৃতিক উদ্ভিদ। নিম গাছের আকৃতি ৪০-৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ডের ব্যাস ২০ -৩০ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। ডালের চারিদিকে ১০-১২ ইঞ্চি যৌগিক পত্র জন্মায়। নিম গাছের পাতা কে নিমপাতা বলা হয়। পাতার খাঁজগুলো বাঁকানো থাকে।পাতার কিনারা 1১০-১৭ করে খাজ যুক্ত অংশ থাকে। পাতা ২. ৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। নিম গাছ সাধারণত উষ্ণ আবহাওয়া প্রধান অঞ্চলে ভালো হয়।

নিম গাছের পাতাগুলো সবুজ রঙের হয়। নিমগাছে আঙ্গুরের মতো ফল হয়। কাঁচা থাকতে ফলের রং সবুজ থাকে। এবং ফলটা পেকে গেলে হলুদ রঙের হয়। কাঁচা অবস্থায় ফলটা খেলে তেতো লাগে কিন্তু পেকে গেলে খেতে মিষ্টি লাগে।

আর পড়ুনঃ গরমে ত্বকের যত্ন কিভাবে নিব তার১৪টি উপায়

নিমপাতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ বা বহুগুণ ওষুধি সম্পন্ন গাছ। যা যুগ যুগ ধরে প্রাকৃতিক উপাদান এবং আয়ুর্বেদিক ঔষধি গাছ হিসেবে কাজ করছে। নিম পাতা স্বাস্থ্য সমাধান হিসেবে কাজ করে। নিমপাতা তে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক, এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টিফাঙ্গাল হিসাবে কাজ করে যা ত্বক চুল এবং সামগ্রী স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নিম গাছের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ঔষধের গাছ হিসাবে নয়,আসবাবপত্র বানানোর কাজও নিম গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়। কাঠ দিয়ে জানালা, খাট, দরজা বিভিন্ন আসবাবপত্র বানানো যায়। নিম কাঠে ঘুণধরে না। নিম কাঠ সহজে নষ্ট হয় না।

বর্তমানে মানুষ গাছপালা কেটে পরিবেশ দূষণ করছে। তাই আমাদের সকলকে গাছ লাগাতে উৎসাহ হতে হবে। নিম গাছের এ গুনাগুনের কথা বিবেচনা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একে একুশের শতকের বৃক্ষ বলে ঘোষণা করেছে।

গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে গোসল করার নিয়ম

গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে গোসল করলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান হয়। যেমন ঘামের দুর্গন্ধ দূর হয়, ত্বক পরিষ্কার করে, চুলকানি কমে এবং চুলের খুশকি দূর হয়। নিম পাতাতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টিফাঙ্গাল, এন্টিইনফ্লেমেটরি রয়েছে যা আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে সাহায্য করে। আমরা এখন নিম পাতা দিয়ে গোসলের নিয়ম সম্পর্কে জানব।

  • প্রথমে পাতাগুলোকে ডাল থেকে ছড়িয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।
  • তারপর একটা পাতিলে পরিমাণ মতো পানি নিয়ে কিছু নিমপাতা দিয়ে পানিটা ফুটিয়ে নিন।
  • পাতাগুলো ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে পানি ছেকে নিন এবং গোসলের পানির সাথে মিশিয়ে নিন।
  • পানি যেন খুব বেশি গরম না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  • এই পানি দিয়ে স্বাভাবিকভাবে গোসল করুন।
  • এভাবে নিম পাতা ফুটিয়ে গোসল করলে আপনার শরীর ও স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

নিম পাতার রস খাওয়ার নিয়ম

আমরাও উপরে নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি। আমরা এখন জানবো নিম পাতার রস খেলে কি হয়। নিম পাতার রস খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগের সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, রক্ত পরিষ্কার করে, হজম প্রক্রিয়া উন্নতি করে, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। চলেন তাহলে নিম পাতার রস খাওয়ার নিয়ম গুলো আমরা জেনে নিন।

  • প্রতিদিন ১ চা চামচ (৫-১০ মিলি) নিম পাতার রস পান করা ভালো।
  • সকালে খালি পেটে নিম পাতার রস খাওয়া ভালো।
  • নিম পাতা ভালোভাবে ধুয়ে পিছে বাবলিন করে রস বের করুন।
  • তেতো লাগলে মধু বা গুড় ও চিনি যোগ করতে পারেন খাওয়ার জন্য।

নিম পাতার বড়ি খেলে কি হয়

আপনাকে আগেই বলে রাখছি। যাদের শরীরে সমস্যা আছে নিম পাতা খাওয়া আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। নিম পাতার বড়ি সাধারণত সকলে খালি পেটে খাওয়া ভালো। এটি সরাসরি চিবিয়ে না খেতে পারলে রস করে মধু গুড় বার চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন। নিম পাতাতে তো হওয়ার জন্য অনেকে খেতে চায় না তাই তাদের জন্য বলছি নিম পাতার রস বা পাউডার খাওয়া যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে চিয়াসিড খেলে ওজন কমে উপকারিতা এবং অপকারিতা

নিম পাতার বড়ি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে হজম শক্তি উন্নতি হয় এবং তকৌশলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।আবার তার সাথে ভালো থাকে পেটের সমস্যা, কৃমিনাশক, এলার্জি সমস্যা, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এবং দাঁত ও মাড়ির সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

সকালে খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয়

সকালে খালি পেটে নিমপাতা রস খেলে শরীরে অনেক উপকার হয়। রক্ত পরিষ্কার করে শরীরের রক্ত চলাচলের স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের ব্রণ, ফুসকুড়ি চুলকানি বিভিন্ন চর্মরোগের সমস্যার সমাধান করে। সকালে খালি পেটে নিম পাতা খেলে চুলের খুশকি দূর করে, চুল পড়া কমায়, চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

নিম পাতার উপকারিতা

আমরা এতক্ষণ ধরে জানলাম নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম, খেলে কি কি হয় এসব সম্পর্কে। আমরা এখন যাব নিমপাতার উপকারিতা সম্পর্কে। সবকিছুর একটা ভাল দিক আছে, খারাপ দিক আছে। আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য নিম পাতা খাওয়ার পরেকিছু প্রধান উপকারিতা পায় সেগুলো সম্পর্কে জানব।

ত্বকের জন্যঃ নিম পাতা খাওয়ার পরে ত্বকের যে উপকার গুলো হয় সেগুলো উল্লেখ করা হলো।

  • ব্রণ এবং ফুসকুড়ি প্রতিরোধের সাহায্য করে।
  • ত্বকের সংক্রমন কমাতে সাহায্য করে।
  •  ত্বকের প্রদাহ কমাতে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
  • ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • ত্বকের ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে।
  • চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
  • ঘা হলে নিমপাতা বেটে দিলে তাহলে উপকার হয়।
  • নিমপাতা শরীরের বিভিন্ন চর্মরোগ সমস্যা সমাধান করে।

চুলের জন্যঃ এতক্ষণ আমরা ত্বকের উপকার সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা চুলের কি কি উপকার হয় সে সম্পর্কে জানব।

  • চুলের খুশকি দূর করে।
  • চুল পড়া কমাতে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
  •  মাথার ত্বক চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
  • নিম পাতার রস চুলে দিলে উকুন সব মারা যায়।
  • আপনি চাইলে চুলের জন্য নিমপাতার তেল ব্যবহার করতে পারেন চুল ভালো রাখার জন্য।
  • নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে পারেন।

শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্যঃ ত্বক ও চুল এর সম্পর্কে জানলাম নিম পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা। এখন আমরা জানবো শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য নিমপাতা উপকারিতা। চলুন তাহলে জেনে নিন।

  • হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
  •  কৃমি দূর করতে সাহায্য করে।
  • লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে। 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • দাঁতের ব্যথা, মাড়ির সমস্যা এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।
  • শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • শরীরের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। 
  • এলার্জি সমস্যা সমাধান হয়
  • চোখের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
  • ম্যালেরিয়া বিরুদ্ধে নিমপাতা ঔষধি হিসেবে কাজ করে।

নিম পাতার অপকারিতা

আমরা এতক্ষণ নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা নিমপাতার অপকারিতা সম্পর্কে জানব। কারণ সবকিছু অতিরিক্ত ভালো না। তাই আমাদের সবকিছু সঠিক নিয়মে ও পদ্ধতিতে ব্যবহার করতে হয়।

  • নিম পাতা অতিরক্ত ব্যবহার করলে আপনার শরীরে বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা এবং পাকস্থলীর  সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • যাদের ডায়াবেটিক আছে তাদের রক্তের শর্করার মাত্রা আরো কমে যেতে পারে। তাই যাদের ডায়াবেটিক আছে তারা নিয়ম করে নিমপাতা রস হবে।
  • গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য নিম পাতা বা নিম পাতা তেল ব্যবহার করা উচিত না।এতে করে শিশু স্বাস্থ্যের ক্ষতি কারণ হতে পারে।
  • অতিরক্ত নিম পাতা খেলে রক্তের সমস্যা হতে পারে।
  • লিভার এবং কিডনির সমস্যা যাদের আছে অতিরক্ত নিম পাতা খাওয়া যাবে না।
  • নিম পাতা ব্যবহার করার আগে অবশ্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। বিশেষ করে যাদের স্বাস্থ্য সমস্যা বা গর্ভবতী বা শরীরে এলার্জি সমস্যা আছে। নিমপাতা ব্যবহার সঠিক নিয়ম ও পরিমাণ সম্পর্কে জেনে ব্যবহার করা ভালো। অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা ব্যবহার করা সঠিক না। যা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়।

FAQ: নিম পাতার সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ প্রতিদিন কতটুকু নিম পাতা খাওয়া উচিত?

উত্তরঃ প্রতিদিন ২-৩টি কচি নিম পাতা ভালোভাবে ধুয়ে চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

প্রশ্নঃ নিম পাতা খেলে কি এলার্জি কমে?

উত্তরঃহ্যা, নিম পাতা খেলে কিছু এলার্জি জনিত সমস্যা কমে যেতে পারে।

প্রশ্নঃ নিম পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি?

উত্তরঃ নিমপাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম হল সকালে খালি পেটে খাওয়া ভালো।

প্রশ্নঃ নিম পাতা খেলে কি ক্ষতি হয়?

উত্তরঃ অতিরক্ত নিমপাতা খেলে বমি ডায়রিয়ায় এবং লিভারের সমস্যা হতে পারে।

প্রশ্নঃ কাঁচা হলুদ নিম পাতা খেলে কি হয়?

উত্তরঃ নিম পাতাতে রয়েছে কারকিউমিন উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। কাঁচা হলুদ নিম পাতা খেলে ত্বকের লালচে ভাব দূর এবং চুলকানি কমে যায়।

শেষ কথা নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এবং অপকারিতা

আমরা উপরে নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এবং অপকারিতা আলোচনা করেছি। আর্টিকেলের মাধ্যমে নিম পাতা ঔষধি গুণাবলী ও আয়ুর্বেদিক হিসেবে যা কাজ করে তা জানানোর চেষ্টা করেছি। নিমপাতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কতটা উপকার তা আপনারা বুঝতেই পারছেন। যাদের সমস্যা আছে তারা নিমপাতা ব্যবহারের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

সুস্থ শরীর আমরা সকলেই চাই। আমরা সবাই চাই ভালোভাবে বাঁচতে। তার জন্য আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখা প্রয়োজন। আশা করি আর্টিকেলটা পড়ে বুঝতে পেরেছেন নিমপাতা আমাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এ আর্টিকেলটা পড়ে আপনার যদি উপকার হয় তাহলে আপনার মতামতটি কমেন্ট করে জানান। আর এর নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ


  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামিজা৪২ কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url